বাংলা সাহিত্য সাজেশন: বাংলা সাহিত্য প্রশ্ন ও উত্তর

আমি আজকে এই আর্টিকেলে বাংলা সাহিত্য সাজেশন বিস্তারিতভাবে প্রদান করব। আপনারা যদি এই সাজেশন থেকে চাকরির প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেন তাহলে ইনশাল্লাহ ৭০ পার্সেন্ট থেকে ৮০ পার্সেন্ট প্রশ্ন কমন পাবেন। মনে রাখবেন চাকরির প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বিগত সালের পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো রিপিট হয়। তাই আমি এখানে বিগত বছরের সকল প্রশ্নগুলো সংযোজন করে দিয়েছি।

বাংলা-সাহিত্য-সাজেশন
এছাড়া যারা বাংলা বিভাগের ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে্ন তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি সহায়তা করবে। কারণ আপনাদের ভাইভা পরীক্ষাতে এখান থেকেই প্রশ্ন করা হবে। তাই আজকের গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

সূচিপত্র: বাংলা সাহিত্য সাজেশন

আর্টিকেল থেকে যা যা শিখতে পারবেন তা দেখে নিন-

বাংলা সাহিত্য সাজেশন: বাংলা সাহিত্য প্রশ্ন ও উত্তর

বাংলা সাহিত্য সাজেশন শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলো বেছে নিতে সাহায্য করে, এতে করে ছাত্র-ছাত্রীদের সময় বাঁচে এবং প্রস্তুতি কার্যকর হয়। এজন্য আমি এই আর্টিকেলে বাংলা সাহিত্যের সম্পূর্ণ বিষয় আলোচনা না করে শুধুমাত্র গুরুত্বপূর্ণ অংশটুকু সংযোজন করেছি এবং এখান থেকেই পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে।
বাংলা-সাহিত্য-প্রশ্ন-ও-উত্তর
অন্যদিকে, বাংলা সাহিত্য প্রশ্ন ও উত্তর একসাথে পড়লে শিক্ষার্থীদের বোঝার ক্ষমতা বাড়ে ও পরীক্ষায় ভালো করার আত্মবিশ্বাস জোগায়। তাই এভাবে টেকনিক সহ পড়লে বাংলা সাহিত্য বিষয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ ধারণা পাওয়া যায়।

বলে রাখা ভালো নিচের প্রশ্নগুলো পড়ার আগে আপনাকে অবশ্যই বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ, মধ্যযুগ ও আধুনিক যুগ সম্পর্কে জানতে হবে। মোটকথা বাংলা সাহিত্যের পরিপূর্ণ প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য আপনাকে এই আর্টিকেল পারার পাশাপাশি বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। এজন্যই প্রথমে নিচের আর্টিকেলটি পড়ে নিন। 👇


এই আর্টিকেলের ভিতরে আপনারা প্রাচীন যুগ, মধ্যযুগ ও আধুনিক যুগের সকল প্রশ্ন সমূহ পেয়ে যাবেন।

বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ বিখ্যাত পঙক্তি ও বক্তা

বিগত সালের পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ ৮০টি বিখ্যাত পঙক্তি ও বক্তা

ক্রমিক বিখ্যাত পঙক্তি বক্তা/লেখার উৎস
"স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায়" রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়
"কোথায় স্বর্গ? কোথায় নরক? কে বলে তা বহুদুর? মানুষেরই মাঝে স্বর্গ-নরক, মানুষতে সুরাসুর।" শেখ ফজলুল করিম
"লোকে বলে, বলেরে, ঘর বাড়ি ভালা না আমার" হাসন রাজা
"একখানি ছোট ক্ষেত আমি একেলা" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
"কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ?" কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
"তুমি অধম, তাই বলে আমি উত্তম না হব কেন?" বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি/সারা দিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি মদনমোহন তর্কালঙ্কার
"পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল" মদনমোহন তর্কালঙ্কার
"ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে" প্রমথ চৌধুরী
১০ "কাটাকুঞ্জে বসি তুই গাঁথিবি মালিকা দিয়া গেনু ভালে তোর বেদনার টীকা" কাজী নজরুল ইসলাস
১১ "আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে" ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
১২ "কেউ মালা, কেউ তসবি গলায়, তাইতো জাত ভিন্ন বলায়" লালন শাহ
১৩
"মধুর চেয়েও আছে মধুর
সে আমার দেশের এই দেশের মাটি
আমার দেশের পথের ধুলা
খাঁটি সোনার চেয়ে খাটি"
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
১৪ "পথিক তুমি কি পথ হারাইছ?" বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৫ "জ্ঞান যেখাবে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি যেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।" শিখা পত্রিকা
১৬
"সুন্দর হে, দাও সুন্দর জীবন।
হউক দূর অকল্যাণ সকল অশোভন।"
শেখ ফজলল করিম
১৭ "সুশিক্ষিত লোক মাত্র স্বশিক্ষিত" প্রমথ চৌধুরী
১৮ "বউ কথা কও, বউ কথা কও কও কথা অভিমানিনী সেধে সেধে কেঁদে কেঁদে যাবে কত যামিনী" কাজী নজরুল ইসলাম
১৯ "বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে" তাৎপর্য হচ্ছে জীবমাত্রই স্বাভাবিক অবস্থানে সুন্দর
২০ "মোদের গরব মোদের আশা/আ-মরি বাংলা ভাষা" অতুল প্রসাদ
২১ "এখানে যারা প্রাণ দিয়েছে রমনার ঊর্ধ্বমুখী কৃষ্ণচূড়ার নীচে সেখানে আমি কাঁদতে আসিনি" মাহবুব আলম চৌধুরী
২২ "সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপর নাই" চন্ডীদাস
২৩ "যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি" কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
২৪ "নানান দেশের নানান ভাষা বিনে স্বদেশী ভাষা, পুরে কি আশা" রামনিধি গুপ্ত
২৫ "সুরঞ্জনা ওইখানে যেয় নাকো তুমি" জীবনানন্দ দাশ
২৬ "মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২৭
"আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে,
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে”
কুসুমকুমারী দাশ
২৮ "আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য, তার চেয়ে বেশী সত্য আমরা বাঙালি" ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
২৯ "সই কেবা শুনাইল শ্যামনাম" দ্বিজ চণ্ডীদাস
৩০
"বাদলা হাওয়ায় মনে পড়ে ছেলে বেলার গান
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদেয় এল বান"
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩১ "এই মোর হাতে কোদাল ধরিয়া কঠিন মাটির তলে, গাড়িয়া দিয়াছি কত সোনামুখ নাওয়ায়ে চোখের জলে" জসীমউদদীন
৩২ "তে কাজে নিবেদি বাংলা করিয়া রচন। নিজ পরিশ্রম তোষি আমি সর্বজন।" আব্দুল হাকিম
৩৩ "সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্ম ভূমি" দ্বিজেন্দলাল রায়
৩৪
"যে সব বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী
সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি"
আবদুল হাকিম
৩৫
"আজি এ প্রভাতে রবির কর
কেমনে পশিল প্রাণের পর"
নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ
৩৬ "পথিক, তুমি পথ হারাইছ?" এখানে পথিক হচ্ছে- নবকুমার
৩৭ "তবুও থামে না যৌবনের বেগ, জীবনের উল্লাসে" কাজী নজরুল ইসলাম
৩৮ "খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়" লালন শাহ
৩৯ "কাঁচা ধানের পাতার মত কচি মুখের মায়া" কবি কার প্রসঙ্গে বলেছেন? রূপাই
৪০ "মরণরে, তুঁহু মম শ্যামসমান" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৪১
"ওরে বাছা মাতৃ কোষে রতনের রাজি,
এ ভিখারি দশা তবে কেন তোর আজি?" কোন কবিতার অন্তর্গত?
বঙ্গভাষা।
৪২ "পথিক তুমি পথ হারাইছ" এটি কোন গ্রন্থের উক্তি? কপালকুণ্ডলা
৪৩ "গাহি সাম্যের গান ধরণীত হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান" কাজী নজরুল ইসলাম
৪৪
"জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে
মরি যেন এই দেশে"
সুফিয়া কামাল
৪৫ "যেখানে ফ্রি থ্রিংকিং নেই সেখানে কালচার নেই" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৪৬ "দেশী ভাষা বিদ্যা যার মনে ন জুয়ায় নিজ দেশ ত্যাগী কেন বিদেশ ন যায়।" আবদুল হাকিম
৪৭ "মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী, আর অন্য হাতে রণতূর্য" কাজী নজরুল ইসলাম (বিদ্রোহী)
৪৮ "আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও" জসীমউদ্দিন
৪৯ "আমাদের স্বপ্ন হোক ফসলের সুষম বণ্টন" সমর সেন
৫০
"এতকাল নদীকূলে
যাহা লয়েছিনু ভুলে সকলি দিলাম তুলে থরে বিথরে
এখন আমারে লহ করুণা কিরে"
রবীন্দ্রনাথ (সোনার তরী)
৫১ "পাখির নীড়ের মতো চোখ" জীবনানন্দ দাশ
৫২ "কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল সে মরে নাই" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৫৩ "হে বঙ্গ, ভান্ডারে তো বিবিধ রতন, তা সবে (অবোধ আমি) মত্ত, করিনু গমন পরদেশ" মধুসুদন দত্ত
৫৪ "সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু অনলে পুড়িয়া গেল" জ্ঞানদাস
৫৫ "এ জগতে হায়, সে-ই বেশি চায়, আছে যার ভূড়ি ভূড়ি" কোন করিতার অংশ?
দুই বিঘা জমি
৫৬
"জ্বলে-পুড়ে-মরে ছারখার
তবু মাথা নোয়াবার নয়"
সুকান্ত ভট্টাচার্য
৫৭ "মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৫৮
"বড়র পিরীতি বালির বাঁধ।
ক্ষণে হাতে দড়ি, ক্ষণেক চাঁদ"
ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
৫৯
"দেখিয়া শুনিয়া ক্ষেপিয়া গিয়াছি
তাই যাহা আসে কই মুখে" কোন কবিতার অন্তর্গত?
আমার কৈফিয়ত
৬০ "সমগ্র শরীরকে বঞ্চিত করে কেবল মুখে রক্ত জমলে তাকে স্বাস্থ্য বলা যায় না" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৬১ "চাষী ওরা, নয়কো চাষা, নয়ক ছোট লোক" কাজী নজরুল ইসলাম
৬২ "আধুনিক সভ্যতা দিয়েছে বেগ, নিয়েছে আবেগ" যাযাবর (দৃষ্টিপাত বই)
৬৩
"কুমড়ো ফুলে ফুলে নুয়ে পড়েছে লতাটা
খোকা তুই কবে আসবি বাড়ি"
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
৬৪ "জাতির পতাকা আজ খামচে ধরেছে সেই পুরানো শকুন" রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্
৬৫ "আবার আসিব ফিরে এই ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়" জীবনানন্দ দাশ
৬৬ "এই বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি" সুকান্ত ভট্টাচার্য
৬৭ "আমরা সবাই রাজা" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৬৮
"আমারে ছাড়িয়া এত ব্যথা যার কেমন করিয়া হায়,
কবর দেশেতে ঘুমায়ে রয়েছে নিঝঝুম নিরালায়"
জসীমউদ্দিন
৬৯
"খাচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতে/বনের পাখি ছিল বনে।
একদা কী করিয়া মিলন হল দোঁহে, কী ছিল বিধাতার মনে"
বিহারীলাল চক্রবর্তী
৭০
"আমি বেদুইন, আমি চেঙ্গিস
আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্নিশ।"
কাজী নজরুল ইসলাম
৭১
"ওরে নবীন, ওরে কাঁচা,
ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ,
আধ-মরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।"
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৭২ "গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা। কূলে একা বসে আছি, নাহি ভরসা" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৭৩ "হে কবি, নীরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায়, বসন্তে বরিয়া তুমি লবে না কি তব বন্দনায়।" বেগম সুফিয়া কামাল
৭৪
"গাহি তাহাদের গান-
ধরণীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান।"
কাজী নজরুল ইসলাম
৭৫ "জন্মই আমার আজন্ম পাপ" দাউদ হায়দার
৭৬ "জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে"
সুফিয়া কামাল
৭৭ "শৈবাল দীঘিরে বলে উচ্চ করি শির, লিখে রেখো এক বিন্দু দিলেম শিশির"। এ অংশটুকুর মূল প্রতিপাদ্য- অকৃজ্ঞতা
৭৮ "ভাত দে ...... , তা না হলে মানচিত্র চিবিয়ে খাব" রফিক আজাদ
৭৯ "বিদ্যা বোঝাই বাবু মশাই চড়ি শখের বোটে/ মাঝিরে কন, বলতে পারিস সূর্যি কেন ওঠে?" সুকুমার রায়
৮০ "কবিতায় আর কি লিখব যখন বুকের রক্তে লিখেছি একটি নাম বাংলাদেশ।" কোন কবিতার অংশ? শহীদ স্মরণে

বাংলা সাহিত্যেরবিখ্যাত পত্র-পত্রিকা ও সাময়িকী

  • গ্রামবার্তা পত্রিকা প্রকাশিত হয় কুষ্টিয়ার কুমারখালী থেকে।
  • 'সংবাদ প্রভাকর পত্রিকাটির প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
  • সমাচার দর্পণ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন জন ক্লার্ক মার্শম্যান।
  • কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত পত্রিকার ধূমকেতু।
  • "ঢাকা প্রকাশ" সাপ্তাহিক পত্রিকাটির সম্পাদক কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
  • হরিনাথ মজুমদার সম্পাদিত পত্রিকার নাম গ্রামবার্তা প্রকাশিকা।
  • কল্লোল পত্রিকার প্রথম সম্পাদকের নাম দীনেশরঞ্জন দাশ।
  • ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয় কোন পত্রিকাটি - ক্রান্তি।
  • 'মাসিক মোহাম্মদী" কোন সালে প্রকাশিত হয় ১৯২৭ সালে।
  • "পূর্বাশা" পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন সঞ্জয় ভট্টাচার্য।
  • তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৪৩ সালে।
  • তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন অক্ষয় কুমার দত্ত।
  • বাংলা ভাষায় প্রথম সাময়িকপত্র/বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম সাময়িকপত্র - দিগদর্শন।
  • বাংলা ভাষায় প্রথম সংবাদপত্রের নাম সমাচার দর্পণ।
  • বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম দৈনিক সংবাদপত্র সংবাদ প্রভাকর।
  • প্রথম বাংলা পত্রিকা দিগদর্শন।
  • শ্রীরামপুর মিশনারিদের চেষ্টায় যে সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশিত হয় সমাচার দর্পণ ।
  • সসমাচার দর্পণ পত্রিকার প্রকাশকাল ১৮১৮ খ্রি।
  • 'বঙ্গদূত' পত্রিকা কত সালে প্রকাশিত হয় ১৮২৯ সালে।
  • বাংলাদেশ ভূখণ্ড থেকে প্রকাশিত প্রথম সংবাদপত্র রংপুর বার্তাবহ।
  • ঢাকা থেকে প্রকাশিত বাংলা সংবাদপত্র - ঢাকা প্রকাশ, কালি ও কলম, ক্রান্তি।
  • ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম সংবাদপত্র 'ঢাকা প্রকাশ' যে সালে প্রকাশিত হয়েছিল - ১৮৬১।
  • "বঙ্গদর্শন" সাহিত্য পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • বঙ্গদর্শন পত্রিকা কোন সালে প্রথম প্রকাশিত হয় - ১৮৭২।
  • 'ভারতী' পত্রিকা সম্পাদনা করতেন স্বর্ণকুমারী দেবী।
  • 'সুধাকর' সাপ্তাহিক পত্রিকার সম্পাদক হলেন শেখ আবদুর রহিম।
  • কোন পত্রিকাটিতে মুসলমানদের মহিমা, তত্ত্ব, তথ্য, ঐতিহ্য সম্বন্ধে লেখা হতো - সুধাকর।
  • শেখ আবদুর রহিম কর্তৃক প্রকাশিত পত্রিকার নাম মিহির, হাফেজ, সুধাকর।
  • কোহিনুর পত্রিকাটি সম্পাদনা করেন মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরী।
  • সবুজপত্র পত্রিকাটি প্রকাশিত হয় - ১৯১৪।
  • সবুজপত্র পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন প্রমথ চৌধুরী।
  • মোহাম্মদ নাসিরউদ্দিন সম্পাদিত পত্রিকার নাম সওগাত।
  • মাসিক 'সওগাত' পত্রিকা ইংরেজি কোন সালে প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯১৮ সালে।
  • 'মোসলেম ভারত' নামক সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন মোজাম্মেল হক।
  • ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ সম্পাদিত শিশু পত্রিকার নাম আঙুর।
  • 'দৈনিক নবযুগ" এর ১৯২০ সালের প্রথম ও প্রধান সম্পাদক ছিলেন মোজাফফর আহমদ।
  • শের এ বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের পরিচালনায় দৈনিক নবযুগ পত্রিকা নবপর্যায়ে প্রকাশিত হয়। পত্রিকাটির প্রধান সম্পাদক ছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "দৈনিক নবযুগ" পত্রিকার সম্পাদক কাজী নজরুল ইসলাম।
  • কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত 'ধূমকেতু' প্রথম প্রকাশিত হয় - ১৯২২।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে পত্রিকাটিতে অভিনন্দন বাণী দিয়েছিলেন ধূমকেতু।
  • কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত পত্রিকাসমূহ লাঙল, নবযুগ, ধূমকেতু।
  • নারী সমাজের উন্নতির জন্য "নারীশক্তি" নামে পত্রিকাটির প্রকাশক ছিলেন - লুৎফর রহমান।
  • কল্লোল পত্রিকা প্রথম মুদ্রিত হয় ১৯২৩ সালে।
  • লাঙ্গল' পত্রিকটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯২৫ সালে।
  • 'প্রগতি' পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন বুদ্ধদেব বসু।
  • বৃদ্ধদেব বসু সম্পাদিত বিখ্যাত পত্রিকার নাম - কবিতা।
  • 'চতুরঙ্গ' পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন হুমায়ূন কবির।
  • সাপ্তাহিক 'বেগম' পত্রিকা ইংরেজি কোন সালে প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৪৭ সালে।
  • বাংলাদেশে (বিভাগোত্তর পূর্ব বাংলায়) মহিলাদের সম্পাদনায় প্রথম প্রকাশিত পত্রিকার সম্পাদকের নাম নুরজাহান বেগম।
  • সিকান্দার আবু জাফর সম্পাদিত সাহিত্য পত্রিকা সমকাল।
  • "সমকাল" পত্রিকাটি প্রকাশিত হয় ঢাকা থেকে।
  • "থিয়েটার" পত্রিকার সম্পাদক রামেন্দু মজুমদার।

ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক রচনা

ধরন সাহিত্যকর্ম রচয়িতা
নাটক কবর মুনীর চৌধুরী
উপন্যাস আরেক ফাগুন জহির রায়হান
সমকালীন উপন্যাস
আর্তনাদ শওকত ওসমান
ইতিহাসনির্ভর উপন্যাস নিরন্তর ঘন্টাধ্বনি সেলিনা হোসেন
চলচ্চিত্র জীবন থেকে নেওয়া, Let there be Light জহির রায়হান
কবিতা কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি মাহবুব উল আলম চৌধুরী
কবিতা বর্ণমালা, আমার দুঃখীনি বর্ণমালা শামসুর রাহমান
গল্প একুশের গল্প জহির রায়হান
সম্পাদিত গ্রন্থ একুশে ফেব্রুয়ারি হাসান হাফিজুর রহমান
সম্পাদিত গ্রন্থ একুশের দলিল এম আর মুকুল

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস-প্রবন্ধ-স্মৃতি কথা-সম্পাদিত গ্রন্থ-গল্প

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস

উপন্যাস রচয়িতা
নিষিদ্ধ লোবান, নীল দংশন সৈয়দ শামসুল হক
রাইফেল রোটি আওরাত আনোয়ার পাশা
আগুনের পরশমনি, শ্যামল ছায়া, জোছনা ও জননীর গল্প, সূর্যের দিন হুমায়ূন আহমেদ
জাহান্নাম হইতে বিদায়, জলাংগী, দুই সৈনিক, নেকড়ে অরণ্য শওকত ওসমান
উপমহাদেশ আল মাহামুদ
হাঙর নদী গ্রেনেড সেলিনা হোসেন
খাঁচায় রশীদ হায়দার
বিধ্বস্ত রোদের ঢেউ সরদার জয়েনউদ্দীন
কালো ঘোড়া ইমদাদুল হক মিলন
একটি কালো মেয়ের কথা তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
আমার বন্ধু রাশেদ (শিশুতোষ) মুহম্মদ জাফর ইকবাল
দেয়াল আবু জাফর শামসুদ্দীন

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রবন্ধ

প্রবন্ধ রচয়িতা
একাত্তরের বিজয় গাঁথা, লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে মেজর রফিকুল ইসলাম
আমি বীরাঙ্গনা বলছি ড. নীলিমা ইব্রাহিম
একাত্তরের ঢাকা সেলিনা হোসেন
একাত্তরের নিশান রাবেয়া খাতুন
A search for Identity মেজর আবদুল জলিল
The liberation of Bangladesh মেজর জেনারেল সুখওয়ান্ত সিং

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক স্মৃতি কথা

স্মৃতি কথা রচয়িতা
আমি বিজয় দেখিছি এম আর আক্তার মুকুল
একাত্তরের দিনগুলি জাহানারা ইমাম
একাত্তরের ডায়েরি, ফেরারী ডায়েরি সুফিয়া কামাল

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সম্পাদিত গ্রন্থ

সম্পাদিত গ্রন্থ রচয়িতা
বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধঃ দলিলপত্র হাসান হাফিজুর রহমান
বাংলাদেশ কথা কয় আব্দুল গাফফার চৌধুরী

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গল্প

গল্প রচয়িতা
জন্ম যদি তব বঙ্গে শওকত ওসমান
স্বাধীনতা তুমি (কবিতা) শামসুর রাহমান
একাত্তরের চিঠি
গ্রামীনফোন প্রথম আলোর সংকলনে প্রথমা
থেকে প্রকাশিত

বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত চরিত্র সমূহ

  • 'নিরঞ্জন' (শূন্য পূরণ) - রামাই পণ্ডিত
  • 'অমল' (ডাকঘর) - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • নন্দিনী' (রক্তকরবী) - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • মৃন্ময়ী' ও 'অপূর্ব' (সমাপ্তি) - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • 'সুরবালা' (একরাত্রী) - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • 'অমিত' ও 'লাবন্য' (শেষের কবিতা) - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • 'ললিতা' (গোরা) - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • 'রতন' ও 'দাদাবাবু' (পোষ্ট মাস্টার) - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • 'ঠকচাচা' (আলালের ঘরের দুলাল) - প্যারীচাঁদ মিত্র
  • 'রোহিনী' (কৃষ্ণকান্তের উইল)
  • 'চাঁদ সওদাগর' (মনসামঙ্গল)
  • 'পার্বতী' ও 'চন্দ্রমুখী' (দেবদাস) - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
  • 'রাজলক্ষ্মী' (শ্রীকান্ত) - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
  • 'ললিতা' ও 'শেখর' (পরিনীতা) - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
  • 'হেমাঙ্গিনী' ও 'কাদম্বিনী' (মেজদিদি) - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
  • 'কুবের' (পদ্মানদীর মাঝি) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
  • 'মহিম', সুরেশ' ও 'অচলা' (গৃহদাহ) - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
  • 'রমা' ও 'রমেশ' (পল্লী সমাজ) - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
  • 'ষোড়শী' ও নির্মল' (দেনা-পাওনা) - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
  • 'সতীশ' ও 'সাবেত্রী' (চরিত্রহীন) - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
  • 'নবীন মাধব' (নীল দর্পণ) - দীনবন্ধু মিত্র
  • 'ঘটিরাম', 'ডেপুটি' ও 'নিমচাঁদ' (সধবার একাদশী) - দীনবন্ধু মিত্র
  • 'নবকুমার' (কপালকুন্ডলা) - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

কথাসাহিত্য ও উপন্যাস

কথাসাহিত্য বলতে উপন্যাস ও ছোটগল্পকে বুঝায়। বাংলা সাহিত্যে উপন্যাসের উদ্ভব উনিশ শতকের প্রথম দিকে। কলকাতা কমলালয়, নববাবু বিলাস, নববিবি বিলাস এবং ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত এই গ্রন্থগুলোকে উপন্যাস তৈরির প্রাথমিক প্রচেষ্টা হিসেবে ধরা হয়।


বাংলা সাহিত্যে প্রথম উপন্যাসের প্রয়াস হলো হ্যানা ক্যাথরিন ম্যালেন্সেরের ১৮৫২ সালে রচিত 'ফলমনি ও করুণার বিবরণ'। প্যারীচাঁদ মিত্রের 'আলালের ঘরের দুলাল' বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস ধরা হয়। এর প্রধান চরিত্র ঠকচাচা।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম ঔপন্যাসিক - প্যারীচাঁদ মিত্র
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক - স্বর্ণকুমারী দেবী
  • বাংলা সাহিত্যের সার্থক ঔপন্যাসিক - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
ঔপন্যাসিক উপন্যাসের নাম ও প্রকাশকাল
আখতারুজ্জমান ইলিয়াস চিলে কোঠার সেপাই (১৯৮৭), খোয়াবনামা (১৯৯৬)।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যয় দুর্গেশনন্দিনী (১৮৬৫), বিষবৃক্ষ (১৮৭৩), কৃষ্ণকান্তের উইল (১৮৭৮), আনন্দমঠ (১৮৮২), দেবী চৌধুরানী।
প্রভাত কুমার মুখোপাধ্যায় রমা সুন্দরী, রত্নদ্বীপ, মনের মানুষ (১৯২২), সতীর পতি।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বড় দিদি, বিরাজ বৌ, পরিনীতা, মেজদিদি, শেষপ্রশ্ন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নৌকাডুবি (১৯০৬), গোরা (১৯১০), ঘরে বাইরে (১৯১৬), চতুরঙ্গ (১৯১৬), শেষের কবিতা (১৯২৯)।
তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায় ত্রয়ী উপন্যাস: গণদেবতা (চরিত্র: শিবনাথ, গৌরী), ধাত্রীদেবতা, পঞ্চগ্রাম, একটি কালো মেয়ের কথা (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক), হাঁসুলী বাকের উপকথা (১৯৪৭), জলসা ঘর (১৯৪২), পঞ্চগ্রাম (১৯৪৩)।
মানিক বন্দোপাধ্যয় পদ্মা নদীর মাঝি (১৯৩৬), পুতুল নাচের ইতিকথা (১৯৩৬), অহিংসা, সোনার চেয়ে দামী।
বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় পথের পাঁচালী (১৯২৯), অপরাজিতা (১৯৩১), আরণ্যক (১৯৩৮), দৃষ্টি প্রদীপ (১৯৩৫), ইছামতি (১৯৪৯)।
টেকচাঁদ ঠাকুর আলালের ঘরে দুলাল (১৮৫৮)।
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ লাল সালু (১৯৪৮), চাঁদের অমাবস্যা (১৯৪৫), কাঁদো নদী কাঁদো (১৯৬৫)।
হুমায়ূন আহমদ নন্দিত নরকে, আগুনের পরশমণি, শঙ্খনীল কারাগার, জোছনা ও জননীর গল্প, কোথাও কেউ নেই (চরিত্র: বাকের ভাই), এইসব দিনরাত্রি, রজনী, অয়োময়, দারুচিনি দ্বীপ, আজ রবিবার, মিসির আলী, দীঘির জলে কার ছায়া গো, দেয়াল (রাজনৈতিক উপন্যাস), আনন্দ বেদনার কাব্য, শ্যামল ছায়া।
সৈয়দ শামসুল হক নিষিদ্ধ লোবান (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস), নীলদংশন, সীমানা ছাড়িয়ে, খেলারাম খেলে যা, এক মহিলার ছবি।
জহির রায়হান তৃষ্ণা, শেষ বিকেলের মেয়ে (প্রথম উপন্যাস), একুশে ফেব্রুয়ারি, হাজার বছর ধরে, আরেক ফাগুন, বরফ গলা নদী।
মীর মশাররফ হোসেন রত্নবর্তী, বিষাদ সিন্ধু, উদাসীন পথিকের মনের কথা।
শওকত ওসমান জননী, ক্রীতদাসের হাসি, বনি আদম, দুই সৈনিক, জাহান্নাম হতে বিদায়, নেকড়ে অরণ্য, জলাংগী, পতঙ্গ পিঞ্জর, সমাগম, চৌরসন্ধি।
শহীদুল্লা কায়সার সারেং বৌ (প্রথম উপন্যাস)।
কাজী ইমদাদুল হক আবদুল্লাহ।
রমেশচন্দ্র দত্ত বঙ্গবিজেতা।
মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক জোহরা।
মোহাম্মদ নজিবর রহমান আনোয়ারা, প্রেমের সমাধি।
অদ্বৈত মল্লবর্মণ তিতাস একটি নদীর নাম।
আবু জাফর শাসুদ্দিন পদ্মা মেঘনা যমুনা
হুমায়ন কবির নদী ও নারী।
আবদুর রাজ্জাক কন্যাকুমারী।
দিলারা হাসেম ঘর মন ও জানালা।
রশিদ করিম উত্তম পুরুষ।
সেলিনা হোসেন হাঙর নদী গ্রেনেড, নিরন্তর ঘণ্টাধ্বনি, পোকামাকড়ের ঘরবিসতি।
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় বৈতালিক।
ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী বেণের মেয়ে।
শওকত আলী ওয়ারিশ, প্রদোষে প্রাকৃতজন, কুলায় কালস্রোত।
সৈয়দ মুস্তফা সিরাজ অলীক মানুষ।
মৈত্রেয়ী দেবী ন হন্যতে।

বিখ্যাত বাংলা ছোটগল্প

গল্পকার ছোটগল্প
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শেষ কথা, মধ্যবর্তনী, সমাপ্তি, নষ্টনীড়, একরাত্রি, ছুটি, হৈমন্তী, পোস্ট-মাস্টার, দেনাপাওনা, কাবুলিওয়ালা, ক্ষুধিত পাষাণ, জীবিত ও মৃত, কঙ্কাল।
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় ষোড়শী।
দক্ষিণারঞ্জন মিত্র ঠাকুরমার ঝুলি, ঠাকুরদাদার ঝুলি।
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় রসকলি, ডাকহরকরা।
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ নয়নচারা।
সৈয়দ শামসুল হক আনন্দের মৃত্যু, শীতের সকাল।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মন্দির, মেজদিদি, মহেশ, বিলাসী।
আবুল মনসুর আহমেদ আয়না, ফুড কনফারেন্স, আসমানী পর্দা, গ্যালিভারের সফরনামা।
আবুল ফজল মাটির পৃথিবী, মৃত্যুর আত্মহত্যা।
আবু ইসহাক মহপতঙ্গ, হারেম।
রাজশেখর বসু গড্ডালিকা।
সোমেন চন্দ ইঁদুর।
শামসুদ্দীন আবুল কালাম ঢেউ, পথ জানা নেই।
আলাউদ্দিন আল আজাদ ধানকন্যা।
আখতারুজ্জমান ইলিয়াস অন্যঘরের অন্যস্বর, খোয়ারী, দুধে ভাতে উৎপাত।
আল মাহমুদ পানকৌড়ির রক্ত।
কাজী নজরুল ইসলাম বাউণ্ডেলের আত্মকাহিনী, ব্যথার দান, রিক্তের বেদন, শিউলী মালা, পদ্ম গোখরা।
সুফিয়া কামাল কেয়ার কাঁটা।
শাহরিয়ার কবির একাত্তরের যীশু।
মানিক বন্দোপাধ্যয় অতসী মামা, প্রাগৈতিহাসিক, সমুদ্রের স্বাদ, ফেরীওয়ালা, ভেজাল, সরীসৃপ, ছোট বকুল পুরের যাত্রী।
বুদ্ধদেব বসু অভিনয়, রেখাচিত্র।
হাসান আজিজুল হক আত্মজা ও একটি করবীগাছ।
প্রমথ চৌধুরী চার ইয়ারী কথা, গল্প সংগ্রহ, আহুতি, নীল লোহিত।
শওকত ওসমান জন্ম যদি তব বঙ্গে, ঈশ্বরের প্রতিদ্বন্দ্বী, পিঁজরাপোল।

মহাকবি ও মহাকাব্য

মহাকবি মহাকাব্যের নাম/প্রকাশ/রচনাকাল
মাইকেল মধুসুদন দত্ত মেঘনাথ বধ কাব্য (১৮৬১)
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যয় বৃত্রসংহার
নবীনচন্দ্র সেন রৈবতক, কুরুক্ষেত্র, প্রভাস
কায়কোবাদ মহাশশ্মাশান
ইসমাইল হোসেন সিরাজী স্পেন বিজয় কাব্য

বিখ্যাত বাংলা নাটক

  • নাটক হচ্ছে - দৃশ্যকাব্য।
  • নাটকের উৎপত্তি গ্রীসে।
  • বাংলা নাটক মঞ্চায়ন, রচনায় ও অনুবাদে কোন বিদেশীর নাম প্রথমে আসে? - হেরাসিম লেবেডফ।
  • 'দি ডিসগাইজ' নাটকের বাংলা আনুবাদক হেরাসিম লেবেডফ।
  • ট্রাজেডি, কমেডি ও ফার্সের মূল পার্থক্য কোথায়? - জীবনানুভূতির গভীরতায়।
  • নাটক ও প্রহসনের মূল পার্থক্য কোথায়? - ব্যঙ্গ বিদ্রুপ।
নাটক নাটকের নাম ও প্রকাশকাল
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাসের দেশ, রক্তকবরী, বসন্ত, চিরকুমার সভা, বিসর্জন, রথযাত্রা, প্রায়শ্চিত্ত, শারদ্যোৎসব, চিত্রাঙ্গদা, রাজা, কালের যাত্রা, নটিরপূজা।
মমতাজ উদ্দীন আহমেদ স্বাধীনতা আমার স্বাধীনতা।
যোগেন্দ্রচন্দ্র কীর্তিবিলাস (১৮৫২)।
তারাচরণ সিকদার ভদ্রার্জুন (১৮৫২)।
রামনারায়ন তর্করত্ন কুলীনকুল সর্বস্ব, বেণীসংহার।
আনিস চৌধুরী মানচিত্র, এ্যালবাম।
মাইকেল মধুসুদন দত্ত শর্মিষ্ঠা, পদ্মাবতী, কৃষ্ণকুমারী, মায়াকানন।
গিরিশচন্দ্র ঘোষ সীতার বনবাস, প্রফুল্ল, সিরাজদ্দৌলা।
দ্বিজেন্দ্রলাল রায় তারাবাঈ, সাজাহান, নূরজাহান, সিংহল বিজয়।
আবদুল্লাহ আল মামুন সুবচন নির্বাসনে।
ইব্রাহিম খাঁ আনোয়ার পাশা, কামাল পাশা, কাফেলা।
কাজী নজরুল ইসলাম আলেয়া (১৯৩১), পুতুলেরয় বিয়ে, ঝিলিমিলি (১৯৩০), মধুমালা।
জসীমউদ্দিন বেদের মেয়ে (১৯৫১), পল্লীবধু (১৯৫৬), মধুমালা (১৯৫১)।
দীনবন্ধু মিত্র নীল দর্পন (১৮৬০), লীলাবতী, নবীন তপস্বীনি, কমলে কামিনী, বিয়ে পাগলা বুড়ো, সধবার একাদশী, জামাই বারিক।
নীলিমা ইব্রাহিম রোদ্রজ্জল বিকেলে, রমনা পার্কে।
নুরুল মোমেন রূপান্তর, আলোছায়া, নেমেসিস।
মুনীর চৌধুরী কবর (১৯৬৬), পলাশী ব্যারাক ও অন্যান্য।
মামুনুর রশীদ গিনিপিগ, ইবলিশ, সময় অসময়, ওরা কদম আলী।
শওকত ওসমান আমলার মামলা, তস্কর ও লস্কর, কাকঁরমনি।
সিকান্দার আবু জাফর মহাকবি আলাওল, সিরাজ-উ-দ্দৌলা।
হুমায়ুন আহমেদ এইসব দিনরাত্রি, বহুরীহি, অয়োময়।

বাংলা সাহিত্যে প্রথম

  • ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থ - নীলদর্পন, রচয়িতা: দীনবন্ধু মিত্র; ১৮৬০ সাল।
  • বাংলা কুরআন শরীফের প্রথম অনুবাদক ভাই গিরিশচন্দ্র সেন; অনুবাদকাল: (১৮৮০-১৮৮৬) সাল।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক নাট্যকার মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
  • বাংলা ভাষায় প্রথম সনেট রচয়িতা মাইকেল মধুসুদন দত্ত।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান নাট্যকার মীর মোশাররফ হোসেন।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম গীতিকবি বিহারীলাল চক্রবর্তী।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম যতিচিহ্ন ব্যবহারকারী- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম চলিত রীতি ব্যবহারকারী প্রমথ চৌধুরী।
  • প্রথম বাংলা অক্ষর খোদাইকারী পঞ্চানন কর্মকার।
  • প্রথম সম্পূর্ণ বাংলা অক্ষরের নকশা প্রস্তুতকারী চালর্স উইলকিনস।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম কবি শাহ মুহম্মদ সগীর।
  • ছাপার অক্ষরে প্রথম বাংলা বই - কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ; রচয়িতা: ম্যানুয়েল দ্যা অ্যাসুম্পাসাও।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থ - কথোপকথন; রচয়িতা: উইলিয়াম কে।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম উপন্যাস আলালের ঘরের দুলাল; রচয়িতা: প্যারীচাঁদ মিত্র।
  • বাংলা ভাষার রচিত প্রথম প্রণোয়পখ্যান ইউসুফ জোলেখা; রচয়িতা: শাহ মুহম্মদ সগীর।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম রোমান্টিক উপন্যাস - কপালকুন্ডলা।
  • বাংলা ভাষায় প্রথম ব্যাকরণ পর্তুগীজ বাংলা ব্যকরণ; রচয়িতা: ম্যানুয়েল দ্যা অ্যাসুম্পাসাও।
  • বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম প্রবন্ধ গ্রন্থ বেদান্ত; রচয়িতা: রাজা রামমোহন রায়।
  • বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম সামাজিক নাটক কুলীনকুল সর্বস্ব; রচয়িতা: রাম নারায়ন তর্করত্ন।
  • বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম প্রহসন - একেই কি বলে সভ্যতা ও বুড়ো শালিকের নাটক ঘড়ে রোঁ; রচয়িতা: মাইকেল মধুসুদন দত্ত।
  • বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম নাটক - ভদ্রাজুন।
  • বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম ট্রাজেডি নাটক - কৃষ্ণকুমারী; রচয়িতা: মাইকেল মধুসূদন;১৮৬১ সাল।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম মৌলিক ট্রাজেডি কীর্তিবিলাস; রচয়িতা: যোগেন্দ্র নাথ গুপ্ত।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্য মেঘনাদবধ, রচয়িতা: মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮৬১) সাল।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক - স্বর্ণকুমারী দেবী।
  • বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম সাময়িকী দিগদর্শন, প্রকাশক: শ্রীরামপুর মিশনারী জন ক্লার্ক মার্শম্যান, ১৮১৮ সাল।

কবি / সাহিত্যেকদের প্রথম গ্রন্থ

  • প্যারীচাঁদ মিত্রের প্রথম উপন্যাস - আলালের ঘরের দুলাল, ১৮৫৮ সাল।
  • আহসান হাবীব এর প্রথম কাব্য - রাত্রি শেষ।
  • জসীম উদ্দিন এর প্রথম কাব্য - রাখালী।
  • জহির রায়হান এর প্রথম গল্প সূর্য গ্রহন।
  • নীলিমা ইব্রাহিম এর প্রথম উপন্যাস বিশ শতকের মেয়ে।
  • নূরুল মোমেন এর প্রথম নাটক - নেমেসিস।
  • ফররুখ আহমদ এর প্রথম কাব্য সাত সাগরের মাঝি।
  • মুনীর চৌধুরী এর প্রথম নাটক রক্তাক্ত প্রান্তর।
  • মীর মোশাররফ হোসেন এর প্রথম উপন্যাস - রত্নাবতী।
  • রামনারায়ন তর্করত্ন এর প্রথম নাটক কুলীনকুল সর্বস্ব।
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ এর প্রথম গল্প নয়নচারা।
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ এর প্রথম উপন্যাস লালসালু, ১৯৪৮ সাল।
  • শামসুর রহমান এর প্রথম কাব্য - প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে।
  • শহীদুল্লাহ কায়সার এর প্রথম উপন্যাস সারেং বউ।
  • বন্দে আলী মিয়া এর প্রথম কাব্য ময়নামতির চর।
  • বেগম রোকেয়া এর প্রথম প্রবন্ধ - মতিচুর।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর প্রথম গল্প - মন্দির।
  • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় - এর প্রথম উপন্যাস - পথের পাঁচালী, ১৯২৯ সাল।
  • জীবনানন্দ দাস এর প্রথম কাব্য - ঝরা পালক।
  • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় এর প্রথম উপন্যাস জননী।
  • সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী এর প্রথম কাব্য - অনল প্রবাহ।
  • মাইকেল মধুসুদন দত্ত এর প্রথম নাটক - শর্মিষ্ঠা।
  • মাইকেল মধুসূদন দত্ত এর প্রথম কাব্য - তিলোত্তমা সম্ভব, ১৮৬০ সাল।
  • মাইকেল মধুসূদন দত্ত এর প্রথম মহাকাব্য - মেঘনাদ বধ, ১৮৬১ সাল।
  • বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর প্রথম উপন্যাস ইংরেজি - রাজমোহন'স ওয়াইফ।
  • বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর প্রথম উপন্যাস বাংলা - দুর্গেশনন্দিনী, ১৮৬৫ সাল।
  • দীনবন্ধু মিত্র এর প্রথম নাটক নীলদর্পন, ১৮৬০ সাল।
  • দ্বিজেন্দ্রলাল রায় এর প্রথম নাটক - তারাবাঈ।
  • মীর মোশাররফ হোসেন এর প্রথম নাটক বসন্তকুমারী, ১৮৭৩ সাল।
  • ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর প্রথম অনুবাদ গ্রন্থ - বেতাল পঞ্চবিংশতি, ১৮৪৭ সাল।
  • রাজা রামমোহন রায় এর প্রথম প্রবন্ধ গ্রন্থ - বেদান্ত গ্রন্থ।
  • আবদুল গাফফার চৌধুরী এর প্রথম উপন্যাস - চন্দ্রদ্বীপের উপাখ্যান, ১৯৬০ সাল।
  • আবু ইসহাক - এর প্রথম উপন্যাস - সূর্য দীঘল বাড়ি, ১৯৫৫ সাল।
  • আবুল ফজল এর প্রথম উপন্যাস - চৌচির।
  • আবুল মনসুর আহমেদ এর প্রথম ছোট গল্প - আয়না।
  • আলাউদ্দিন আল আজাদ এর প্রথম কাব্য - মানচিত্র।
  • আলাউদ্দিন আল আজাদ এর প্রথম উপন্যাস - তেইশ নম্বর তৈলচিত্র।

বাংলা সাহিত্যের ছন্দ

  • বাংলা ছন্দ প্রধানত তিন প্রকার। যথা: স্বরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত ও অক্ষরবৃত্ত।
  • ধ্বনি প্রধান ছন্দ বলা হয় মাত্রাবৃত্ত ছন্দকে।
  • ছন্দের যাদুকর কাকে বলা হয়? - সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
  • স্বরাক্ষরিক ছন্দের প্রর্বতক করেন সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
  • ছান্দসিক কবি বলা হয় কবি আব্দুল কাদিরকে।
  • পয়ার ছন্দে - অন্তমিল থাকে।
  • লৌকিক ছন্দ বলা হয় স্বরবৃত্ত ছন্দকে।
  • গদ্য ছন্দের প্রবর্তন করেন সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
  • মুক্তক ছন্দের প্রবর্তন করেন কাজী নজরুল ইসলাম।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম সনেট রচনা করেন মাইকেল মধুসুদন দত্ত।
  • মাইকেল মধুসুদন দত্তের সর্বপ্রথম সনেট বঙ্গভাষা।
  • সনেটের প্রবর্তক ইটালীর কবি পেত্রার্ক।

সাহিত্যিকদের উপাধি/ছদ্মনাম

কবি / সাহিত্যিক উপাধি ছদ্মনাম
অনন্ত বড়ু বড়ু চন্ডিদাস
অচিন্তকুমার সেনগুপ্ত নীহারিকা দেবী
আব্দুল কাদির ছান্দসিক কবি
আলাওল মহাকবি
আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ
ঈশ্বর গুপ্ত যুগসন্ধিক্ষণের কবি
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
কাজী নজরুল বিদ্রোহী কবি
চারুচন্দ্র মুখোপাধ্যায় জরাসন্ধ
জসীম উদ্দিন পল্লী কবি
কাজেম আল কোরায়েশী কায়কোবাদ
কালি প্রসন্ন সিংহ হুতোম পেঁচা
গোবিন্দ্র দাস স্বভাব কবি
গোলাম মোস্তফা কাব্য সুধাকর
জীবনানন্দ দাশ রূপসী বাংলার কবি, তিমির হননের কবি, ধুসর পান্ডুলিপির কবি
নূরন্নেসা খাতুন সাহিত্য স্বরসতী
ড: মনিরুজ্জামান হায়াৎ মামুদ
নীহাররঞ্জন গুপ্ত বানভট্ট
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় সুনন্দ
নজিবর রহমান সাহিত্যরত্ন
ড: মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ ভাষা বিজ্ঞানী
প্যারীচাঁদ মিত্র টেকচাঁদ ঠাকুর
বিমল ঘোষ মৌমাছি
বাহরাম খান দৌলত উজীর
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায় সাহিত্য সম্রাট
বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় বনফুল
ফররুখ আহমদ মুসলিম রেনেসাঁর কবি
বিহারীলাল চক্রবর্তী ভোরের পাখি
বিদ্যাপতি কবিকণ্ঠহার
বিষ্ণু দে মার্কসবাদী কবি
প্রমথ চৌধুরী বীরবল
ভারতচন্দ্র রায় গুনাকর
মধুসূদন দত্ত মাইকেল
মালাধর বসু গুণরাজ খান
মুকুন্দরাম চক্রবর্তী কবিকঙ্কন
মুকুন্দ দাস চারণ কবি
মীর মশাররফ হোসেন গাজী মিয়াঁ
মধুসূদন মজুমদার দৃষ্টিহীন
মোজাম্মেল হক শান্তিপুরের কবি
যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত দুঃখবাদী কবি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বকবি, কবিগুরু, ভানুসিংহ
রাজশেখর বসু পরশুরাম
রামনারায়ণ তর্করত্ন
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় অপরাজেয় কথাশিল্পী
আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ
শেখ আজিজুর রহমান শওকত ওসমান
সমর সেন নাগরিক কবি
সমরেশ বসু কালকূট
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত ছন্দের যাদুকর
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় নীল লোহিত
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত ক্লাসিক কবি
সুকান্ত ভট্টাচার্য কিশোর কবি
সুভাষ মুখোপাধ্যায় পদাতিকের কবি
সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী স্বপ্নাতুর কবি
হেমচন্দ্র বাংলার মিল্টন
মোহিত লাল মজুমদার সত্য সুন্দর দাস

FAQs

১. বাংলার শ্রেষ্ঠ কবি কারা?
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, ও জীবনানন্দ দাশ — এই তিনজনকে সাধারণভাবে বাংলার শ্রেষ্ঠ কবি হিসেবে সর্বাধিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

২. বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি কে ছিলেন?
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি হিসেবে সাধারণভাবে চণ্ডীদাসের ভাইজ্যা রামী বা চণ্ডীদাসের রামী-কে উল্লেখ করা হয়। মধ্যযুগীয় কাব্যধারায় তাঁর কিছু কাব্যচর্চার তথ্য পাওয়া গেলেও, তাঁর সাহিত্যকর্ম নিয়ে নিশ্চিত তথ্য খুব কমই রয়েছে।

এছাড়াও, মুত্তিয়ার রামিনী বা মুক্তারামা দেবী নামটিও পাওয়া যায়, যিনি মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যে কিছু কবিতা রচনা করেছিলেন বলে ধারণা করা হয়। তবে এসব তথ্য মূলত অনুমানের ওপর ভিত্তি করে।

তবে ইতিহাসের যেসব নির্ভরযোগ্য সূত্র রয়েছে, তার আলোকে যাঁর নাম সবচেয়ে বেশি আলোচিত ও স্বীকৃত, তিনি হলেন চন্দ্রাবতী।

৩. বাংলার শ্রেষ্ঠ উপন্যাসিক কে?
বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ উপন্যাসিক হিসেবে যাঁর নাম সর্বজনস্বীকৃত, তিনি হলেন — বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

৪. আধুনিক বাংলা সাহিত্যের জনক কে?
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের জনক হিসেবে যাঁর নাম সবচেয়ে বেশি স্বীকৃত ও প্রতিষ্ঠিত, তিনি হলেন — ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

উপসংহার

বাংলা সাহিত্য সাজেশন ও প্রশ্ন-উত্তর শিক্ষার্থীদের জন্য একটি কার্যকরী কম্বিনেশন। সাজেশন অনুসরণ করলে গুরুত্বপূর্ণ টপিক সহজে কভার করা যায়, আর প্রশ্ন-উত্তরের মাধ্যমে চর্চা করে মেধা যাচাই করা যায়। নিয়মিত চর্চা ও সঠিক দিকনির্দেশনার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে ভালো ফল অর্জন করা সম্ভব।

Share This Post ...

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url