বাংলা সাহিত্য ভাইভা প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস বিগত সালের প্রশ্ন

বাংলা সাহিত্য সম্পর্কিত প্রশ্ন নিয়ে আজকের আর্টিকেল। এখানে আজকে আলোচনা করা হবে বাংলা সাহিত্য সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন সমূহ নিয়ে। কারণ যারা বাংলা বিভাগের স্টুডেন্ট রয়েছেন তারা চাকরির পরীক্ষায় অথবা নিবন্ধন/প্রাইমারি পরীক্ষায় ভাইভা দিতে গেলে বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো আপনাকে ধরবেই। বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় বাংলা সাহিত্য থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো বারবার রিপিট হয়। এজন্য বিগত বছরে সরকারি চাকরির পরীক্ষায় আসা বাংলা সাহিত্য প্রশ্ন ও উত্তর ভালোভাবে আপনাকে জেনে যেতে হবে।

বাংলা-সাহিত্য-ভাইভা-প্রশ্ন
বাংলা সাহিত্য বিষয়টি মনে রাখা একটু জটিল এজন্য বাংলা সাহিত্যের এত বড় সিলেবাস না পড়ে শুধুমাত্র এই আর্টিকেলের বিগত সালের প্রশ্ন গুলো পড়ে যাবেন। কারণ এখানে যে প্রশ্নগুলো দেওয়া রয়েছে এই প্রশ্নগুলোর বাইরে চাকরির পরীক্ষায় কোন প্রশ্ন হবে না। সুতরাং বুঝতে পারছেন এখানে যে প্রশ্নগুলো দেওয়া রয়েছে এগুলো ভাইভার জন্য কার্যকর এবং চাকরির পরীক্ষার জন্য কার্যকর।

সূচিপত্রঃ বাংলা সাহিত্য ভাইভা প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস বিগত সালের প্রশ্ন

এই আর্টিকেল থেকে আপনি বাংলা সাহিত্যের যা যা শিখবেন তা এক নজরে দেখি নিন-

বাংলা সাহিত্য ভাইভা প্রশ্ন

সাধারণত বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস থেকে বিগত সালের প্রশ্নগুলো পড়লেই বাংলা সাহিত্য ভাইভা প্রশ্ন সমূহ কমন পাওয়া যায়। এজন্য আমি এখানে বিগত বছরের চাকরির পরীক্ষায় আসা বাংলা সাহিত্য নিয়ে প্রশ্নগুলো তৈরি করেছি।
প্রাচীনযুগ-মধ্যযুগ-আধুনিক-যুগ
আপনারা যারা দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণীর অর্থাৎ ১০ম গ্রেড থেকে ২০ তম গ্রেড পর্যন্ত চাকরির পরীক্ষায় বাংলা সাহিত্য প্রশ্নগুলো কমন পেতে চান তারাও এই আর্টিকেল থেকে অনেক উপকার পাবেন। যারা বাংলা বিভাগের ছাত্র-ছাত্রী তারা উপকার পাবেন ১০০%। যারা বাংলা বিভাগের ছাত্র ছাত্রী নয় কিন্তু চাকরির পরীক্ষার জন্য বাংলা সাহিত্য পড়তে চান তাদেরও অনেক সহায়তা করবে এই প্রশ্নগুলো।


আবার অনেকেই রয়েছেন যারা বিভিন্ন সাধারণ জ্ঞান কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন এবং বাংলা সাহিত্যের কুইজ প্রশ্ন ও উত্তর অনলাইনে খুজে থাকেন।তারাও এখান থেকে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারেন কারণ বাংলা সাহিত্যের প্রতিটি টপিক আমি আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করেছি এবং বিগত বছরের প্রশ্নগুলো অধ্যায়ভিত্তিক সাজিয়ে দিয়েছি।

বাংলা সাহিত্য কী?

বাংলা সাহিত্য হচ্ছে বাংলাভাষায় লেখা সব সাহিত্যিক রচনা—যেমন: কবিতা, গল্প, উপন্যাস, নাটক ও প্রবন্ধ—যা যুগে যুগে মানুষের জীবন, সমাজ ও সংস্কৃতিকে ফুটিয়ে তোলে।

বাংলা সাহিত্যের কতগুলো যুগ রয়েছে?

বাংলা সাহিত্যের মূলত তিনটি যুগ রয়েছে—
  • প্রাচীন যুগ,
  • মধ্যযুগ এবং
  • আধুনিক যুগ।
বাংলা সাহিত্য পড়ার সবচেয়ে ভালো উপায় কী?

প্রথমে যুগ অনুসারে সাহিত্য পড়া শুরু করুন। কবিতা, গল্প, উপন্যাস আলাদা আলাদাভাবে পড়লে রচনার ধারা বোঝা সহজ হয়। স্কুল বা কলেজের পাঠ্যবইয়ের বাইরেও ভালো লেখকদের রচনা পড়ুন। নিচের তথ্যগুলো পড়ার পড়ে বাংলা সাহিত্য সাজেশন পড়ে নিবেন তাহলে আপনার পরিপূর্ণ প্রস্তুতি হয়ে যাবে।

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস বিগত সালের প্রশ্ন

বাংলা-সাহিত্যের-ইতিহাস-বিগত-সালের-প্রশ্ন
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও বিকাশঃ
  • প্রাকৃত শব্দটির অর্থ - স্বাভাবিক।
  • প্রাকৃত শব্দের ভাষাগত অর্থ- জনগণের ভাষা।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ রচনা করেন- দীনেশচন্দ্র সেন।
  • "বাঙ্গালীর ইতিহাস" বইটির লেখক নিহাররঞ্জন রায়।
  • বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস ও ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাস এ দুটির মধ্যে বেশী পুরাতন-ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাস।
  • বাংলা ভাষার মূল উৎস / বাংলাভাষার উদ্ভব হয়েছে যে ভাষা থেকে/ বাংলা ভাষার জন্ম যে ভাষা থেকে - প্রাকৃত ভাষা।
  • ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষার শাখা- দুইটি। ক) কেন্তম খ) শতম
  • বাংলা ভাষার উদ্ভব ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষার যে শাখা থেকে - শতম শাখা থেকে
  • ব্রজবুলি হচ্ছে - বাংলা ভাষা ও মৈথিল ভাষার সংমিশ্রণে তৈরি এক প্রকার ভাষা।
  • বর্তমানে পৃথিবীতে প্রচলিত ভাষা - প্রায় সাড়ে তিন হাজার।
  • ভারতীয় উপমহাদেশের আঞ্চলিক ভাষা গুলোর আদিম উৎস অনার্য ভাষা।
  • বাংলার আদি জনগোষ্ঠীর ভাষা ছিল অস্ট্রিক।
  • প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষা ছিল বৈদিক।
  • বেদের ভাষাকে বলা হয় বৈদিক ভাষা।
  • বাংলা ভাষার উৎপত্তি/বাংলা ভাষা যে মূল ভাষার অন্তর্গত ইন্দো-ইউরোপীয়।
  • যে ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে বঙ্গ-কামরূপী।
  • 'বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে মাগধী প্রাকৃত থেকে'। এ মতের প্রবক্তা ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়।
  • ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, বাংলা ভাষার উৎপত্তি গৌড়ীয় প্রাকৃত থেকে।
  • 'অপভ্রংশ' কথাটির অর্থ বিকৃত।
  • বাংলা ভাষা ও সাহিত্য প্রত্যক্ষভাবে ঋণী অপভ্রংশের কাছে।
  • বাংলা ভাষার উদ্ভব হয় সপ্তম খ্রিস্টাব্দে।
  • বাংলা ভাষার আদিস্তরের স্থিতিকাল দশম থেকে চর্তুদশ শতাব্দী।
  • বাংলা ভাষার বয়স ১০০০ বছর।
  • ব্যবহারকারীর সংখ্যা বিচারে পৃথিবীতে বাংলা ভাষার স্থান সপ্তম।

বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ (৬৫০-১২০০)

চর্যাপদ - আবিষ্কারক - চর্যাপদের ভাষা - চর্যাপদের পদসংখ্যা - চর্যাপদের পদকর্তাঃ
  • চর্যাপদের টীকাকারের নাম মুনিদত্ত।
  • চর্যাপদে যে ধর্মমতের কথা আছে বৌদ্ধধর্ম।
  • খনারবচন এর মূলভাব শুদ্ধ জীবনযাপন রীতি।
  • চর্যাপদ কোন ছন্দে লেখা - মাত্রাবৃত্ত।
  • যে কবি নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন- ভুসুকুপা।
  • "সান্ধ্যাভাষা" যে সাহিত্যকর্মের সঙ্গে যুক্ত চর্যাপদ।
  • চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় - নেপালের রাজগ্রন্থশালা থেকে।
  • চর্যাপদ হলো- সাধন সংগীত।
  • চর্যাচর্যবিনিশ্চয় - এর অর্থ কোনটি আচরণীয়, আর কোনটি নয়।
  • বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন "চর্যাপদ" আবিষ্কৃত হয় ১৯০৭ সালে।
  • সবচেয়ে বেশী চর্যাপদ পাওয়া গেছে যে করিব কাহ্নপা।
  • সম্প্রতি নতুন চর্যাপদ আবিষ্কার করেন সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ।
  • প্রাচীন যুগের কবি বলা হয় চর্যাপদের কবিদের।
  • চর্যাপদের ভাষাকে বাংলা ভাষায় রূপন্তরিত করেন সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়।
  • চর্যাপদের রচয়িতারা যে ধর্মের বৌদ্ধ।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন চর্যাপদে প্রাপ্ত পদের সংখ্যা সাড়ে ৪৬ টি।
  • যে রাজবংশের আমলে চর্যাপদ রচনা শুরু হয় পাল।
  • যে যুগে বাংলা লিপি ও অক্ষর গঠনকার্য শুরু হয় - সেন যুগে।
  • বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন / আদিগ্রন্থ/ আদি নিদর্শন / প্রাচীন যুগের বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠ নিদর্শন চর্যাপদ।
  • বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে প্রথম গ্রন্থ চর্যাপদ।
  • চর্যাপদ এক প্রকার গানের সংকলন।
  • "চর্যাপদ" যে ধর্মাবলম্বীদের সাহিত্য সহজিয়া বৌদ্ধ।
  • বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক প্রকাশিত "চর্যাপদ" সম্পাদনা করেন শ্রী হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
  • হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চর্যাপদ যে গ্রন্থে প্রকাশ করেছিলেন তার নাম হল - হাজার বছরের পুরাণ বাঙালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা।
  • হরপ্রসাদ শাস্ত্রী পুথি সাহিত্য সংগ্রহের জন্য গিয়েছিলেন তিব্বত, নেপাল।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের নিদর্শন দোহাকোষ যদি চর্যাপদ অপশনে না থাকে।
  • চর্যাপদ রচনাটি বাংলা সাহিত্যের যে যুগের কাব্য নিদর্শন আদিযুগ।
  • যে সাহিত্যকর্মে সান্ধ্যভাষার প্রয়োগ আছে চর্যাপদ।
  • বাংলা সাহিত্যের আদিগ্রন্থ চর্যাপদ এর রচনাকাল সপ্তম থেকে দ্বাদশ।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন চর্যাপদের পদসংখ্যা ৫০ টি।
  • যে রাজবংশের আমলে চর্যাপদ রচনা শুরু হয় পাল।
  • বাংলা ভাষার প্রথম কাব্য চর্যাপদ এর আবিষ্কারক ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
  • চর্যাপদ প্রথম প্রকাশিত হয় বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে।
  • চর্যাপদের যে পদটি খণ্ডিত আকারে পাওয়া যায় ২৩ নং।
  • চর্যাপদের যে পদগুলো পাওয়া যায়নি ২৪, ২৫ ও ৪৮ নং পদ।
  • হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চর্যার আদি কবি মনে করেন লুইপাকে।
  • আপণা মাংসে হরিণা বৈরী' লাইনটি যে সাহিত্যের অন্তর্ভুক্ত চর্যাপদ।
  • টালত মোর ঘর নাহি পড়বেশী, হাড়ীত ভাত নাহি নিতি আবেশী' চর্যাপদের এ চরণ দুটিতে বোঝানো হয়েছে দারিদ্রাক্লিষ্ট জীবনের চিত্র।
  • প্রাপ্ত চর্যাপদের পদকর্তা ২৪ জন, মতান্তরে ২৩ জন।
  • বাংলা সাহিত্যের আদি কবি লুইপা।
  • চর্যাগীতি রচনায় সংখ্যাধিক্যে দ্বিতীয় স্থানের অধিকারী ভুসুকুপা।
  • চর্যাপদ যে বাংলা ভাষায় রচিত এটি প্রথম প্রমাণ করেন সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়।
  • ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, চর্যাপদের ভাষা বঙ্গ-কামরূপী।
  • যে পণ্ডিত চর্যাপদের পদগুলোকে টীকার মাধ্যমে ব্যাখ্যা করেন মুনিদত্ত।
ডাক ও খনার বচনঃ
  • মধ্যযুগের কোন সাহিত্য কৃষিকাজের জন্য উপযোগী? - ডাক ও খনার বচন।
  • খনার বচন কৃষি সংক্রান্ত।
  • 'খনার বচন' - এর মূলভাব - শুদ্ধ জীবনযাপন রীতি।
বাংলা লিপিঃ
  • ভারতীয় মৌলিক লিপি ব্রাহ্মী লিপি।
  • বাংলা লিপির উৎস/বাংলা লিপির উদ্ভব হয়েছে যে প্রাচীন লিপি থেকে ব্রাহ্মী।
  • ভারতীয় যে লিপিমালা ডানদিক থেকে লেখা হয় খরোষ্ঠী।

বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগ (১২০১-১৮০০)

অন্ধকার যুগের সাহিত্যকর্ম ও শ্রীকৃষ্ণকীর্তনঃ
  • 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' এর রচয়িতা বড়ু চণ্ডীদাস।
  • শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কাব্যের খণ্ড সংখ্যা ১৩।
  • 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কাব্যটি আবিষ্কৃত হয় ১৯০৯ সালে।
  • মধ্যযুগের প্রথম কবি হচ্ছে বড়ু চণ্ডীদাস।
  • মধ্যযুগের প্রথম কাব্য- শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
  • সর্বজন স্বীকৃত ও খাটি বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
  • 'শূন্যপুরান' রচনা করেন রামাই পণ্ডিত।
  • যে শাসকদের সময়কে বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ বলা হয়- তুর্কি।
  • যে সময়কে বাংলা সাহিত্যের "অন্ধকার যুগ" বলা হয় - ১২০১ থেকে ১৩৫০ খ্রিস্টাব্দ।
  • আঁধার যুগের রচনা বলা হয় প্রাকৃত পৈঙ্গল কে।
  • মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন / শ্রেষ্ঠ নিদর্শন - শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
  • 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' আবিষ্কার করেন- বসন্তরঞ্জন রায়।
  • "বড়ায়ি" যে কাব্যের চরিত্র শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
  • গঠনরীতিতে 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কাব্য মূলত নাটগীতি।
  • 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কাব্যের বড়াই যে ধরনের চরিত্র রাধা কৃষ্ণের প্রেমের দুতী।
  • 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কাব্যটি আবিষ্কৃত হয় গোয়ালঘর থেকে।
মঙ্গলকাব্য - ধর্মমঙ্গল - অন্নদামঙ্গলঃ
  • মঙ্গলকাব্যের কবি নন দাশু রায়।
  • "আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে"-এ প্রার্থনাটি করেছে ঈশ্বরী পাটনী।
  • "অন্নদামঙ্গল" কাব্য রচনা করেন ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
  • "মানসিংহ ভবানন্দ" উপাখ্যান কার রচনা ভারতচন্দ্র।
  • 'আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে" লাইনটি কার কাব্যে পাওয়া যায় ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
  • "আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে" বাংলা সাহিত্যের কোন কাব্যে বাঙালির এ প্রার্থনা ধ্বনিত হয়েছে- অন্নদামঙ্গল।
  • 'বড়র পিরীতি বালির বাধ! ক্ষণে হাতে দড়ি, ক্ষণেকে চাঁদ" চরণ দুটি কার রচনা করেন - ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
  • মধ্যযুগের শেষ কবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর জন্মগ্রহণ করেন - ১৭১২ সালে, পশ্চিম বঙ্গের হাওড়া জেলার পাওয়া গ্রামে।
  • মধ্যযুগের শেষ কবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর মৃত্যুবরণ করেন ১৭৬০ সালে।
  • 'ভাডুদত্ত' চরিত্রটি পাওয়া যায় চণ্ডীমঙ্গল গ্রন্থে।
  • "শূন্যপুরান" রচনা করেন রামাই পণ্ডিত।
  • মধ্যযুগীয় এক শ্রেণীর ধর্মবিষয়ক আখ্যান মঙ্গলকাব্য।
  • মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের অন্যতম নিদর্শন মঙ্গলকাব্য।
  • "মঙ্গলকাব্য" সমূহের বিষয়বস্তু মূলত ধর্মবিষয়ক আখ্যান।
  • মধ্যযুগের কাব্যের প্রধান একটি ধারা হচ্ছে - মঙ্গলকাব্য।
  • "মঙ্গলকাব্য" রচনার মূলে উল্লিখিত কারণ - স্বপ্নে দেবী কর্তৃক আদেশ লাভ।
  • মঙ্গলকাব্যে যে দুই দেবতার প্রাধান্য বেশী - মনসা ও চণ্ডী।
  • মঙ্গলকাব্যে কয়টি অংশ থাকে - ৫ টি।
  • মঙ্গল কাব্যের রচয়িতাগণ হচ্ছে কানাহরিদত্ত, মানিকদত্ত, ভারতচন্দ্র, মুকুন্দরাম চক্রবর্তী, বিজয় গুপ্ত, ময়ূর ভট্ট, রূপরাম চক্রবর্তী, ঘনরাম চক্রবর্তী, দ্বিজবংশীদাস।
  • আধুনিক যুগের কাব্য হচ্ছে সারদামঙ্গল। সারদামঙ্গলে মঙ্গল লেখা দেখে মনে হয় মধ্যযুগের কাব্য। কিন্তু সারদামঙ্গল আধুনিক যুগের কাব্য।
  • যে দেবীর কাহিনী নিয়ে মনসামঙ্গল কাব্য রচিত - মনসাদেবী / পদ্মাদেবী।
  • "চন্ডীমঙ্গল" কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
  • গণ সাহিত্য শব্দে "গণ" কথাটি ব্যবহৃত হয় সাধারণ মানুষ অর্থে।
  • "মনসামঙ্গল" কাব্যের আদি কবি কানা হরিদত্ত।
  • মধ্যযুগের প্রথম কাব্য/ শ্রেষ্ঠ নিদর্শন শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
  • "ঠাকুরমার ঝুলি" যে জাতীয় রচনা রূপকথা।
  • "কবিকঙ্কণ" উপাধি মুকুন্দরাম চক্রবর্তীর।
  • "ধর্মমঙ্গল" কাব্যের প্রণেতা রূপরাম চক্রবর্তী।
  • কবি ভারতচন্দ্রের উপাধি রায়গুণাকর।
  • মধ্যযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ / সর্বশেষ কবির নাম ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
  • ভুরসুট পরগনার পান্ডুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
  • কোন শাসকদের সময়কে বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ বলা হয় - তুর্কী।
  • "মনসামঙ্গল" কাব্যের চরিত্র বেহুলা লখিন্দর।
  • বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগ (১২০১-১৮০০) খ্রিস্টাব্দ।
  • ধনপতি সওদাগর যে নগরের অধিবাসী ছিলেন উজানী নগর।
  • পুঁথি সাহিত্য বলতে বুঝি - ইসলামী চেতনা সম্পৃক্ত।
পদ বা পদাবলি - জীবনী সাহিত্য - নাথসাহিত্য - মর্সিয়া সাহিত্য - মর্সিয়া ধারার উল্লেখযোগ্য কবি - লোকসাহিত্য - গীতিকা - উল্লেখযোগ্য গীতিকা - লোককথা বা লোককাহিনিঃ
  • জীবনী সাহিত্যধারা গড়ে উঠে শ্রীচৈতন্যদেবকে কেন্দ্র করে।
  • পাচালিকার হিসেবে সর্বাধিক খ্যাতি ছিল দাশরথী রায়ের।
  • লোকসাহিত্য সংগ্রহে অবদান রেখেছেন দীনেশচন্দ্র সেন।
  • মৈমনসিংহ-গীতিকা'র প্রথম সংগ্রাহক চন্দ্রকুমার দে।
  • মৈমনসিংহ-গীতিকা' সংগ্রহ করেন দীনেশচন্দ্র সেন।
  • মৈমনসিংহ-গীতিকা' সম্পাদনা করেন দীনেশচন্দ্র সেন।
  • মৈমনসিংহ-গীতিকা' অনূদিত হয় ২৩ টি ভাষায়।
  • মৈমনসিংহ-গীতিকা'র মহুয়া পালার রচয়িতা দ্বিজ কানাই।
  • মৈমনসিংহ-গীতিকার উপাখ্যান - জয়চন্দ্র চন্দ্রাবতী।
  • 'দেওয়ানা মদিনা' পালাগানের রচয়িতা মনসুর বয়াতী।
  • 'দেওয়ানা মদিনা' যে কাব্যের অন্তর্গত মৈমনসিংহ - গীতিকা।
  • 'পূর্ববঙ্গ গীতিকা'র লোকপালা সমূহের সংগ্রাহক চন্দ্রকুমার দে।
  • হারামণি হচ্ছে - প্রাচীন লোকগীতি এর সংকলক মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন।
  • চৈতন্যদেবের জীবনভিত্তিক প্রথম কাহিনি কাব্য রচনা করেন বৃন্দাবন দাস।
  • "জঙ্গনামা" কাব্যের বিষয় যুদ্ধ-বিগ্রহ।
  • খনার বচন হচ্ছে কৃষি সংক্রান্ত।
  • 'যদি থাকে বন্ধুর মন গাঙ পাড় হইতে কতক্ষণ" এটি যে প্রকারের লোকসাহিত্য - প্রবাদ।
  • মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যে যে ধর্মপ্রচারক এর প্রভাব অপরিসীম বিসিএস। শ্রীচৈতন্যদেব।
  • লোকসাহিত্য বলে লোকের মুখে মুখে প্রচলিত কাহিনি, গান, ছড়া ইত্যাদিকে।
  • Ballad হচ্ছে গীতিকা।
  • মৈমনসিংহ গীতিকার "মহুয়া" পালা গানটির রচয়িতা দ্বিজ কানাই।
  • পদাবলি'র প্রথম কবি বিদ্যাপতি।
  • পদ বা পদাবলী বলতে বুঝায় পদ্যাকারে রচিত দেবস্তুতিমূলক রচনা।
  • বাংলা সাহিত্যের সর্বাধিক সমৃদ্ধ ধারা গীতি কবিতা।
  • 'রসুল বিজয়' কাব্যের রচয়িতা শেখ চাঁদ।
  • ময়মনসিংহের গীতিকা হচ্ছে মহুয়া, মলুয়া, চন্দ্রাবতী ইত্যাদি।
  • মধ্যযুগের মহিলা কবি চন্দ্রাবতীর পিতার নাম দ্বিজ বংশীদাস।
  • বৈষ্ণব পদকর্তায় চন্ডীদাস ৩ জন।
  • মধ্যযুগের যে সাহিত্য কৃষিকাজের জন্য উপযোগী ডাক ও খনার বচন।
  • মর্সিয়া শব্দের অর্থ শোক বা আহাজারি।
  • "নসীরনামা" কাব্য রচনা করেন কবি মরধন।
  • শোকগীতি বা বিলাপ সঙ্গীত মর্সিয়া।
  • গীতগোবিন্দ যে ভাষায় রচিত ব্রজবুলি।
  • বৈষ্ণব পদাবলির অবাঙালী কবি বিদ্যাপতি।
  • ব্রজবুলিতে যে কবি পদাবলি রচনা করেন বিদ্যাপতি।
  • বাংলা লোকসাহিত্যের প্রাচীনতম সৃষ্টি প্রবচন, ছড়া, ধাঁধা।
  • "ঠাকুরমার ঝুলি" যে জাতীয় রচনার সংকলন - রূপকথা।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি চন্দ্রাবতী।
  • লোকসাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন ছড়া।
  • বন থেকে বেরুল টিয়ে সোনার টোপর মাথায় দিয়ে - এটি কিসের উদাহরণ - ধাঁধাঁর।
  • খনার বচন এর মূলভাব শুদ্ধ জীবনযাপন রীতি।
অনুবাদ সাহিত্য - রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যানঃ
  • বাংলা অনুবাদ কাব্যের সূচনা হয় মধ্যযুগে।
  • বাংলা ভাষায় প্রথম রামায়ণ রচনা করেন কৃত্তিবাস ওঝা।
  • মধ্যযুগের মহিলা কবি চন্দ্রাবতী রচনা করেন রামায়ণ।
  • রামায়ণ রচয়িতার নাম বাল্মীকি।
  • রামায়ণ রচিত হয় সংস্কৃত ভাষায়।
  • "মহাভারত" এর রচয়িতা শ্রীকৃষ্ণ দ্বৈপায়ন বেদব্যাস।
  • মহাভারত এর শ্রেষ্ঠ অনুবাদক কাশীরাম দাস।
  • কাশীরাম দাস যে গ্রন্থের অনুবাদক মহাভারত।
  • পরাগলী মহাভারত খ্যাত গ্রন্থের অনুবাদকের নাম কবীন্দ্র পরমেশ্বর।
  • কৃত্তিবাস ওঝা লিখেছেন বাংলা রামায়ণ।
  • মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের মুসলিম কবিদের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান।
  • রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান ধারার প্রথম কবি/প্রাচীনতম বাঙালি কবি শাহ মুহম্মদ সগীর।
  • ইউসুফ-জুলেখা যে জাতীয় রচনা রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান।
  • মুসলমান কবি রচিত প্রাচীনতম বাংলা কাব্য ইউসুফ জুলেখা।
  • লাইলী-মজনু কাব্যের উপাখ্যান যে দেশের ইরান।
  • ইউসুফ জুলেখা প্রণয় কাব্য অনুবাদ করেন শাহ মুহম্মদ সগীর।
  • শাহ মুহম্মদ সগীর রচিত গ্রন্থ ইউসুফ জুলেখা।
  • হপ্তপয়কর কার রচনা সৈয়দ আলাওল।
  • গুলে বকাওলী গ্রন্থের রচয়িতা মুহাম্মদ মুকীব।
আরাকান রাজসভায় বাংলা সাহিত্যেঃ
  • আরাকান রাজসভায় সমৃদ্ধ সাহিত্য সৃষ্টি হয়েছিল সপ্তদশ শতকে।
  • কবি আলাওলের জন্মস্থান ফতেহাবাদ।
  • আলাওল যে রাজসভার কবি ছিলেন আরাকান রাজসভার।
  • আলাওলের প্রথম রচনা পদ্মাবতী।
  • "পদ্মাবতী" একটি অনুবাদ গ্রন্থ।
  • পদ্মাবতী কাব্য গ্রন্থের অনুবাদক আলাওল।
  • হিন্দি "পদুমাবৎ" এর অবলম্বনে "পদ্মাবতী" কাব্যের রচয়িতা আলাওল।
  • "তোহফা" কাব্যগ্রন্থটি রচনা করেন আলাওল।
  • "হপ্তপয়কর" রচনাটি সৈয়দ আলাওলের।
  • দ্রোপদী হচ্ছে - মহাভারতের পাঁচ ভাইয়ের একক স্ত্রী।
  • আলাওলের "তোহফা" যে জাতীয় রচনা নীতি কাব্য।
  • "পদ্মাবতী" কাব্যখানা আলাওল যে ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় অনুবাদ করেন হিন্দি।
  • আরাকান রাজসভার প্রথম বাঙালি কবি দৌলত কাজী।
  • লৌকিক কাহিনির প্রথম বাঙালি রচয়িতা কে দৌলত কাজী।
  • 'সতীময়না ও লোরচন্দ্রানী" কাব্যটির রচয়িতা দৌলত কাজী।
  • মহাকবি আলাওল যে যুগের কবি মধ্যযুগের।
  • মধ্যযুগের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য মুসলমান কবি আলাওল।
  • "নসীরানামা" কাব্যগ্রন্থ রচনা করেন কবি মরদন।
  • ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর যে রাজ সভার কবি কৃষ্ণনগর।
  • "কাশিমের লড়াই" গ্রন্থটির রচয়িতা শেরবাজ।
  • "তাম্বুল রাতুল হইল অধর পরশে" এর অর্থ ঠোঁটের পরশে পান লাল হয়।
মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকঃ
  • কোন কবি গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের রাজকর্মচারী ছিলেন শাহ মুহম্মদ সগীর।
  • মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন পাঠান সুলতান গণ।
  • ভারতবর্ষে মুসলিম শাসনামলে রাজভাষা ছিল ফারসি।
  • আলাউদ্দিন হোসেন শাহ বাংলা সাহিত্যে যে কারণে খ্যাতিমান - অনুবাদের পৃষ্ঠপোষকতার জন্য।
  • বাংলা সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতার জন্য বিখ্যাত শাসক আলাউদ্দীন হোসেন শাহ।
  • "রসুল বিজয়" কাব্যের রচয়িতা জৈনুদ্দীন।
  • বিপ্রদাস পিপিলাই রচিত কাব্যের নাম মনসা বিজয়।
  • ঐতিহাসিক "আইন-ই-আকবরী" গ্রন্থের রচয়িতা - আবুল ফজল।
  • চৈতন্য দেব ছিলেন - বৈষ্ণব ধর্মের প্রচারক।
  • ইরানের কবি হাফিজের সাথে পত্রালাপ হয়েছিল বাংলার যে সুলতানের - গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ।
পুঁথি সাহিত্যঃ
  • পুঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম লেখক সৈয়দ হামজা।
  • "আমীর হামজা", "সোনাভান" কাব্য রচনা করেন ফকির গরীবুল্লাহ।
  • দোভাষী পুঁথি বলতে বুঝায় - কয়েকটি ভাষার শব্দ ব্যবহার করে মিশ্রিত ভাষায় রচিত পুঁথি।
  • "বটতলার পুঁথি" বলতে বুঝায় দোভাষী ভাষায় রচিত পুঁথি।
  • কবিগানের প্রথম কবি গোঁজলা পুট (গুই)।
  • কবিগান রচয়িতা এবং গায়ক হিসেবে এরা উভয়েই পরিচিত রাম বসু এবং ভোলা ময়রা।
  • এন্টনি ফিরিঙ্গি যে জাতীয় সাহিত্যের রচয়িতা কবি গান।
  • শাক্ত পদাবলীর জন্য বিখ্যাত রামপ্রসাদ সেন।
  • কবিয়ালা ও শায়েবের উদ্ভব ঘটে আঠারো শতকের শেষার্ধে ও উনিশ শতকের প্রথমার্ধে।
  • পুঁথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক ও জনপ্রিয় কবি ফকির গরীবুল্লাহ।
  • যে সময়কে প্রায় শূন্যতার যুগ বলা হয় ১৭৬০-১৮৬০ খ্রিস্টাব্দ।
  • পুঁথি সাহিত্য বলতে বুঝি ইসলামী চেতনা সম্পৃক্ত।
  • টপ্পা হচ্ছে- এক ধরনের গান।

যুগ সন্ধিক্ষণ (১৭৬০-১৮৬০) ও আধুনিক যুগের সূচনা (১৮০১-বর্তমান)

  • বাংলা সাহিত্যে গদ্যের সূচনা হয় উনিশ শতকে।
  • যুগ সন্ধিক্ষণের কবি বলা হয় ঈশ্বরচন্দ্র কে।
  • আধুনিকতার লক্ষণ হচ্ছে স্বদেশ প্রেম ও মানবতাবোধ।
  • যে সাহিত্যাদর্শের মর্মে নৈরাশ্যবাদ আছে উত্তরাধুনিকতাবাদ।
  • বাঙালির লেখা প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থ 'ব্রাহ্মণ রোমান ক্যাথলিক সংবাদ" এর রচয়িতা দোম আন্তোনিও।
  • বাংলা কথ্য ভাষায় রচিত আদিগ্রস্থ কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি চন্দ্রাবতী।
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজঃ
  • ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ স্থাপিত হয় - ৪ মে, ১৮০০ সালে।
  • বাংলা গদ্য সাহিত্য বিকাশে যে প্রতিষ্ঠানের বিশেষ অবদান রয়েছে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ।
  • ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রতিষ্ঠাতা লর্ড ওয়েলেসলি।
  • ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন উইলিয়াম কেরী।
  • ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা বিভাগ খোলা হয় ১৮০১ সালে।
  • ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রথম প্রধান ছিলেন উইলিয়াম কেরী।
  • ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা ভাষা চর্চা করতেন - রামরাম বসু, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার।
  • বাংলা গদ্যের বিকাশে যে বিদেশীর অবদান সর্বাধিক - উইলিয়াম কেরী।
  • ফোর্ট উইলিয়াম যুগে সবচেয়ে বেশী গ্রন্থ রচনা করেন মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার।
  • "বত্রিশ সিংহাসন" রচনাটি মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার।
  • গোলকনাথ শর্মা রচনা করেন হিতোপদেশ।
  • রামরাম বসু ছিলেন - ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের শিক্ষক।
  • 'রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র' কার লেখা রামরাম বসু।
  • "লিপিমালা" রচনা করেছেন রামরাম বসু।
শ্রীরামপুর মিশন ও বাংলা ছাপাখানাঃ
  • বাংলা মুদ্রণ যন্ত্র আবিষ্কৃত হয় ১৮০০ সালে।
  • নীলদর্পণ নাটকটি যে সালে প্রকাশিত হয় ১৮৬০ সালে।
  • বাংলাদেশের প্রথম ছাপাখানা প্রতিষ্ঠিত হয় রংপুরে।
  • বাংলা অক্ষরের প্রথম নকশা তৈরি করেন চার্লস উইলকিন্স।
  • শ্রীরামপুরের মিশনারীরা স্মরণীয় যে জন্য - প্রথম বাংলা মুদ্রণ যন্ত্র।
  • উপমহাদেশে প্রথম ছাপাখানা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৪৯৮ সালে।
  • বাংলা মুদ্রাক্ষরের জনক বলা হয় চার্লস উইলকিন্সকে।
হিন্দু কলেজ ও ইয়ংবেঙ্গলঃ
  • ইয়ংবেঙ্গল হচ্ছে- ইংরেজি ভাবধরাপুষ্ট বাঙালি যুবক।
  • ইয়ংবেঙ্গল গোষ্ঠীভুক্ত ছিলেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
  • ইয়ংবেঙ্গল আন্দোলনের প্রবক্তা ছিলেন ডিরোজিও।
  • ইয়ংবেঙ্গল গোষ্ঠীর মুখপত্ররূপে যে পত্রিকা প্রকাশিত হয় - জ্ঞানান্বেষণ।
  • "জ্ঞানান্বেষণ" এর সম্পাদক দক্ষিণারঞ্জন মজুমদার।
মুসলিম সাহিত্য সমাজঃ
  • "মুসলিম সাহিত্য সমাজ" এর মুখপত্র ছিল শিখা।
  • "ঢাকা মুসলিম সাহিত্য সমাজ" প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২৬ সালে।
  • মুক্তবুদ্ধির লেখক হিসেবে বিশেষ উল্লেখযোগ্য কাজী আবদুল ওদুদ।
  • ঢাকা মুসলিম সাহিত্য সমাজের প্রধান লেখক ছিলেন - আবদুল ওদুদ, আবুল হোসেন প্রমুখ।
বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি ও বাংলা একাডেমিঃ
  • বাংলা একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয় ৩ ডিসেম্বর, ১৯৫৫।
  • বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫২ সালে।
  • বাংলাপিডিয়া হচ্ছে জাতীয় জ্ঞান কোষ।
  • যে প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে "বাংলাপিডিয়া" প্রকাশিত হয় বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির উদ্যোগে।
  • বাংলাপিডিয়া'র প্রধান সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম।

বিখ্যাত কবি সাহিত্যকদের নাম ও পরিচিতি

এখনো আমি এখানে যে সমস্ত বিখ্যাত কবি সাহিত্যিকদের নিয়ে আলোচনা করব এগুলো সব বিগত সালের প্রশ্ন। এখানে কোন অপ্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়া হয়নি। শুধুমাত্র সে তথ্যগুলো আপনাদের না জানলেই নয় সেই তথ্যগুলো এখানে ইনক্লুড করা হয়েছে। এই লেখক গুলোর বাইরে বাংলা সাহিত্যে প্রশ্ন হবে না।
বিখ্যাত-কবি-সাহিত্যকদের-নাম-ও-পরিচিতি

লালন সাঁই (১৭৭২-১৮৯০)

  • বাউল গানের বিশেষত্ব - আধ্যাত্ম্য বিষয়ক।
  • বাউল মতের প্রতি শিক্ষিত মহলকে উৎসুক করে তোলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • "খাচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়" পঙক্তিটির উৎস - লালন গীতি।
  • "খাচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়" পঙক্তিটি যার রচনা - লালন ফকির।
  • "আপন ঘরে বোঝাই সোনা পরে করে লেনা দেনা" চরণ দুটির রচয়িতা - লালন শাহ।
  • "আমার ঘরের চাবি পরের হাতে" গানটির রচয়িতা - লালন শাহ।
  • "কেউ মালা কেউ তসবি গলায়, তাইতো জাত ভিন্ন গলায়" গানটির রচয়িতা - লালন শাহ।

রাজা রামমোহন রায় (১৭৭২-১৮৩৩)

  • বেদান্তগ্রন্থ" ও "বেদান্তসার" রচনা করেন রাজা রামমোহন রায়।
  • সতীদাহ প্রথা রহিতকরণে কোন সমাজ সংস্কারের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য - রাজা রামমোহন রায়।
  • ব্রাহ্ম সমাজের প্রতিষ্ঠাতা হলেন রাজা রামমোহন রায়।
  • রাজা রামমোহন রায় যে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন - সতীদাহ প্রথা বিলোপ।
  • সতীদাহ প্রথা প্রসঙ্গে রাজা রামমোহন রায় রচনা করেন প্রবর্তক ও নিবর্তকের সম্বাদ।
  • "পথ্য প্রদান" গ্রন্থটির রচয়িতা রাজা রামমোহন রায়।
  • রাজা রামমোহন রায় যে বিষয়ের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করেন প্রেস অর্ডিন্যান্স।
  • রাজা রামমোহন রায় রচিত গ্রন্থসমূহ বেদান্ত গ্রন্থ, বেদান্ত সার, পথ্য প্রদান।

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৮১২-১৮৫৯)

  • ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের ছদ্মনাম ভ্রমণকারী বন্ধু।
  • "যুগসন্ধিক্ষণ" বা "যুগসন্ধিকালের কবি" বলা হয় ঈশ্বর চন্দ্র গুপ্তকে।
  • ঈশ্বর চন্দ্র গুপ্ত সম্পর্কে কোন বক্তব্যটি সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য দুই যোগের মিলন কারী।
  • "চেষ্টায় সুসিদ্ধ হয় জীবনের আশা'-বাক্যটি রচনা করেছেন ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
  • ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত সম্পাদিত পত্রিকা গুলো সংবাদ প্রভাকর, সংবাদ রত্নাবলি।
  • "প্রবোধ প্রভাকর" যে কবির কবিতা সংকল - ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।

প্যারীচাঁদ মিত্র (১৮১৪-১৮৮৩)

  • "টেকচাঁদ ঠাকুর" ছদ্মনাম প্যারীচাঁদ মিত্রের।
  • বাংলা ভাষার প্রথম উপন্যাসিক প্যারীচাঁদ মিত্র।
  • "আধ্যাত্মিকা" উপন্যাসের লেখক প্যারীচাঁদ মিত্র।
  • "আলালের ঘরের দুলাল" উপন্যাসটি রচনা করেন প্যারীচাঁদ মিত্র।
  • "ঠকচাঁচা" চরিত্রটি যে উপন্যাসের আলালের ঘরের দুলাল।
  • আলালী বা হুতোমী ভাষা বলা হয় যে ভাষাকে চলিত।
  • বাংলা গদ্য সাহিত্যে কোন লেখকের রচনারীতিকে আলালী ভাষা আখ্যা দেয়া হয়েছে - প্যারীচাঁদ মিত্র।

মদনমোহন তর্কালঙ্কার (১৮১৭-১৮৫৮)

  • মদনমোহন তর্কালঙ্কার জন্মগ্রহণ করেন নদীয়ায়।
  • মদনমোহনের সহপাঠী ছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

অক্ষয়কুমার দত্ত (১৮২০-১৮৮৬)

  • ব্রাহ্মসমাজের মুখপত্র হিসেবে খ্যাত অক্ষয়কুমার দত্ত সম্পাদনা করেন - তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা।
  • অক্ষয়কুমার দত্তের জন্মস্থান নবদ্বীপ।
  • প্রথম বাঙালি বিজ্ঞান মনস্ক লেখক ও সমাজ সংস্কারক ছিলেন অক্ষয় কুমারদত্ত।
  • অক্ষয় কুমার দত্তের দৌহিত্র সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
  • অক্ষয়কুমার দত্ত বিভিন্ন দেশ থেকে দুর্লভ বৃক্ষচারা সংগ্রহ করে নিজ বাসভবনে একটি বাগান তৈরি করেন, যার নাম দেন শোভনোদ্যান।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০-১৮৯১)

  • ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জন্ম গ্রহণ করেন ১৮২০ সালে পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলায়।
  • ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর যে যুগের মানুষ - ১৯ শতকের।
  • ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের পারিবারিক পদবি - বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • ঈশ্বরচন্দ্রকে "বিদ্যাসাগর" উপাধি প্রদান করে সংস্কৃত কলেজ, ১৮৩৯ সালে।
  • "অভিজ্ঞান শকুন্তলম" নাটকের রচয়িতা - কালিদাস।
  • "শকুন্তলা" যার লেখা - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
  • "বর্ণপরিচয়" এর লেখক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
  • ১৮৫৫ সালে বিদ্যাসাগরের যে গ্রন্থটি ক্ল্যাসিক মর্যাদা লাভ করে - বর্ণপরিচয়।
  • বিদ্যাসাগরের রম্য রচনা - অতি অল্প হইল, আবার অতি অল্প হইল, ব্রজবিলাস, রত্ন পরীক্ষা।
  • শিল্পসম্মত বাংলা গদ্যরীতির জনক হিসেবে খ্যাত সাহিত্যেকের নাম - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
  • হিন্দু সমাজে বিধবা বিবাহের প্রবর্তক - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ।
  • বিধবা বিবাহ রহিত করণে কলম যুদ্ধ শুরু করেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
  • বাংলা গদ্যের জনক বলা হয় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে।
  • বাংলা গদ্যে প্রথম বিরাম চিহ্ন বা যতি চিহ্ন ব্যবহারের কৃতিত্ব বিদ্যাসাগরের।
  • যে গ্রন্থে বিরাম বা যতি চিহ্নের প্রথম ব্যবহার করা হয় - বেতাল পঞ্চবিংশতি।
  • বেতাল পঞ্চবিংশতি কার লেখা - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
  • বিদ্যাসাগরের আত্মজীবনীমূলক লেখা - আত্মচরিত।
  • "প্রভাবতী সম্ভাষণ" যার লেখা - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
  • ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মৌলিক রচনা - প্রভাবতী সম্ভাষণ।
  • শেক্সপীয়রের নাটকের বাংলা গদ্যরূপ দিয়েছেন - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
  • ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের "ভ্রান্তিবিলাস" যে নাটকের গদ্য অনুবাদ - কমেডি অব এররস।

মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪-১৮৭৩)

  • মাইকেল মধুসুদন দত্তের জীবনকাল ১৮২৪-১৮৭৩।
  • দীনবন্ধু মিত্রের নীল দর্পন নাটকটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেন মাইকেল মধুসূদন।
  • মাইকেল মধুসূদন দত্তের "বীরঙ্গনা" যে ধরনের কাব্য - পত্র কাব্য।
  • বীরঙ্গনা পত্র কাব্যে পত্র সংখ্যা ১১।
  • মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাংলা সাহিত্যে স্বরণীয় মেঘনাদবধ কাব্যের জন্য।
  • মাইকেল মধুসুদন দত্ত রচিত ঐতিহাসিক নাটক কৃষ্ণকুমারী।
  • অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত মাইকেল মধুসুদন দত্তের প্রথম কাব্য তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য।
  • মাইকেল মধুসূদন দত্তের "তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য" একটি কাহিনিকাব্য।
  • "দত্তকুলোদ্ভব" কবি মাইকেল মধুসূদন।
  • মাইকেল মধুসুদন দত্তের প্রধান অবদান - সনেটের প্রবর্তন।
  • মাইকেল মধুসূদন দত্তের মহাকাব্য - মেঘনাদবধ।
  • মেঘনাদবধ কাব্য প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৬১ সালে।
  • মধুসূদন দত্তের "মেঘনাবধ" কাব্যর উৎস রামায়ণ।
  • মেঘনাদবধ কাব্যের স্বর্গ সংখ্যা ৯ টি।
  • মেঘনাদবদ কাব্য যে ছন্দে রচিত - অমিত্রাক্ষর ছন্দে।
  • মাইকেল মধুসুদন দত্তের জন্ম ২৫ জানুয়ারি, ১৮২৪ সালে (সাগরদাঁড়ি, যশোর)।
  • মাইকেল মধুসুদন দত্ত খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত হন ১৮৪৩ সালে।
  • মধুসূদনের মৃত্যু হয় ১৮৭৩ সালে আলিপুরে।
  • বাংলা কবিতায় আধুনিকতার প্রবর্তক মাইকেল মধুসুদন দত্ত।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকবি মাইকেল মধুসুদন দত্ত।
  • প্রথম বাঙালি সনেট লেখক - মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
  • মাইকেল মধুসুদন দত্ত রচিত ঐতিহাসিক নাটক - কৃষ্ণকুমারী।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রেজেডি নাটক - কৃষ্ণকুমারী।
  • "ওরে বাছা মাতৃকোষে রতনের রাজি, এ ভিখারি দশা কেন তোর আজি" কোন কবিতার অংশ - বঙ্গভাষা।
  • "বঙ্গভাষা" কবিতার রচয়িতা মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
  • "বঙ্গভাষা" কবিতাটি যে ছন্দে রচিত - অক্ষরবৃত্ত।
  • "বঙ্গভাষা" সনেট প্রথম যে নামে লেখা হয় - কবি মাতৃভাষা।
  • 'কপোতাক্ষ নদ" যে জাতীয় কবিতা - সনেট।
  • "চতুর্দশপদী কবিতাবলী" যার লেখা - মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
  • "বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ' যে জাতীয় শিল্পকর্ম - প্রহসন।
  • "একেই কি বলে সভ্যতা" প্রহসনটির রচয়িতা মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
  • "একেই কি বলে সভ্যতা" যে জাতীয় রচনা - প্রহসন।
  • "মায়াকানন" রচনা মাইকেল মধুসূদন দত্তের।
  • "কৃষ্ণকুমারী" নাটকটি যার লেখা - মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
  • "শর্মিষ্ঠা" মাইকেল মধুসূদন দত্তের যে জাতীয় রচনা - নাটক।
  • বাংলা সাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দ প্রথম ব্যবহৃত হয় পদ্মাবতী নাটকে।
  • মাইকেল মধুসুদন দত্তের 'মেঘনাদবধ কাব্য" প্রকৃত পক্ষে যে রসের - বীর রস।
  • বিভীষণের স্ত্রীর নাম সরমা।
  • রাধা-কৃষ্ণ বিষয়ক রচনা - ব্রজাঙ্গনা।

দীনবন্ধু মিত্র (১৮৩০-১৮৭৩)

  • নীলদর্পণ নাটকটি লেখক দীনবন্ধু মিত্র।
  • দীনবন্ধু মিত্রের প্রহসন - বিয়ে পাগলা বুড়ো।
  • "কমলে কামিনী" কার রচনা - দীনবন্ধু মিত্র।
  • বাংলা ভাষায় প্রথম আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে নাটক লেখেন - দীনবন্ধু মিত্র।
  • দীনবন্ধু মিত্রের "নীলদর্পন" নাটকটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
  • নীলদর্পণ নাটকটির বিষয়বস্তু - নীলকরদের অত্যাচার।
  • ঢাকা থেকে প্রথম প্রকাশিত হয় গ্রন্থ - নীলদর্পণ (১৮৬০)।
  • দীনবন্ধু মিত্রের যে নাটকের অভিনয় দেখতে এসে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মঞ্চে জুতা ছুড়ে মেরে ছিলেন- নীলদর্পণ।
  • "Uncle Tom's Cabin" এর সাথে তুলনা করা হয় যে নাটক কে - নীলদর্পণ।
  • বিখ্যাত "নীলদর্পণ" নাটকটি ইংরেজি যে নামে অনুবাদ করা হয় - ইন্ডিগো প্লানটিং মিরর।
  • যে বিখ্যাত সাহিত্যিক ব্রিটিশ শাসনামলে ঢাকায় পোস্ট মাস্টার পদে কর্মরত ছিলেন - দীনবন্ধু মিত্র।
  • 'সধবার একাদশী" যে জাতীয় রচনা - প্রহসন।
  • সামাজিক নাটক - সধবার একাদশী।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৩৮-১৮৯৪)

  • বাংলা আধুনিক উপন্যাসের প্রবর্তক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • বাংলা সাহিত্যে ধারার প্রতিষ্ঠাতা পুরুষ হলেন - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "দুর্গেশনন্দিনী" উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় ১৮৬৫ সালে।
  • বাংলা সাহিত্যের অনবদ্য উপন্যাস "কপালকুণ্ডলা" এর রচয়িতা - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "আনন্দমাঠ" উপন্যাসটি যার লেখা - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "রাজসিংহ" যে জাতীয় উপন্যাস - ঐতিহাসিক উপন্যাস।
  • "রাজসিংহ" উপন্যাসটির রচয়িতা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "বিষবৃক্ষ" যে জাতীয় উপন্যাস - সামাজিক।
  • "যুগলাঙ্গুরীয়" গ্রন্থের রচয়িতা - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "মৃণালিনী" উপন্যাসটির লেখক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "কপালকুণ্ডলা" যে জাতীয় রচনা রোমান্সমূলক উপন্যাস।
  • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রোমান্টিক উপন্যাস কপালকুণ্ডলা।
  • "দেবী চৌধুরাণী" উপন্যাসটির রচয়িতা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • বাংলা আধুনিক উপন্যাস এর প্রবর্তক ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "কিন্তু মানুষ্য কখনো পাষাণ হয় না" উক্তিটি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের যে উপন্যাসের - রাজসিংহ।
  • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের "বিষবৃক্ষ" কোন ধরনের রচনা - উপন্যাস।
  • "সাম্য" গ্রন্থের রচয়িতা - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • 'কমলাকান্তের দপ্তর" কার লেখা - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "কমলাকান্তের দপ্তর" যে শ্রেণির রচনা - রম্যরচনা।
  • "ইন্ধিরা" গ্রন্থটি কার লেখা - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • কাঁঠাল পাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন যে লেখক - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • সাহিত্য সম্রাট নামে খ্যাত বাংলা লেখক - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "বাংলার স্কট" বলা হয় - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে।
  • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত প্রথম উপন্যাস দুর্গেশনন্দিনী।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস দুর্গেশনন্দিনী।

মীর মশাররফ (১৮৪৭-১৯১২)

  • মীর মশাররফ হোসেনের জন্মস্থান লাহিনী পাড়া।
  • মীর মশাররফ হোসেনের জীবনকাল ১৮৪৭-১৯১২।
  • বাংলা সাহিত্যে "গাজীমিয়াঁ" কার ছদ্ম নাম - মীর মশাররফ হোসেন।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম ঔপন্যাসিক মীর মশাররফ হোসেন।
  • আধুনিক বাংলা মুসলমান সাহিত্যেকদের পথিকৃৎ মীর মশাররফ হোসেন।
  • মীর মশাররফ হোসেনের প্রথম গ্রন্থ রত্নবতী।
  • 'বিষাদ সিন্ধু" কার রচনা - মীর মশাররফ হোসেন।
  • "বিষাদসিন্ধু" যে ধরনের রচনা - উপন্যাস।
  • 'বিষাদসিন্ধু" কোন যুগের - আধুনিক যুগের।
  • "গাজীমিয়াঁর বস্তানী " কার লেখা - মীর মশাররফ হোসেন।
  • 'বিষাদসিন্ধু" একটি - ইতিহাস আশ্রয়ী উপন্যাস।
  • "বিষাদসিন্ধু" যে ঐতিহাসিক ঘটনা অবলম্বনে লিখিত - কারবালার যুদ্ধ।
  • বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম নাট্যকার মীর মশাররফ হোসেন।
  • মীর মশাররফ হোসেনের কোন দুটি আত্মজীবনীমূলক রচনা - উদাসীন পথিকের মনের কথা, গাজী মিয়াঁর বস্তানী।
  • "বিবি কুলসুম" কার রচনা - মীর মশাররফ হোসেন।
  • "মাতৃভাষায় যাহার ভক্তি নেই সে মানুষ নহে” উক্তিটি মীর মশাররফ হোসেনের।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম মুসলিম নাট্যকার রচিত নাট্যগ্রন্থ - বসন্ত কুমারী।
  • বসন্তকুমারী, জমিদার দর্পন, বেহুলা গীতাবিনয় নাটক তিনটি রচনা করেন মীর মশাররফ হোসেন।
  • মোশাররফ হোসেনের "মুসলিম বীরত্ব" যে ধরনের গ্রন্থ - কাব্যগ্রন্থ।
  • বিষাদ সিন্ধু উপন্যাসের নায়কের নাম এজিদ।

কায়কোবাদ (১৮৫৭-১৯৫১)

  • কবি কায়কোবাদের আসল নাম কাজেম আল কুয়ায়শী।
  • কবি কায়কোবাদের জন্ম সন ১৮৫৭ সালে।
  • কায়কোবাদের প্রথম কাব্যগ্রন্থ বিরহবিলাপ।
  • "শিবমন্দির" কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কায়কোবাদ।
  • "অমীয়ধারা" কাব্য গ্রন্থটির লেখক কায়কোবাদ।
  • "মহাশ্মশান" মহাকাব্যটি রচনা করেন কায়কোবাদ।
  • যে বিষয়ের উপর ভিত্তি করে "মহাশ্মশান" কাব্য রচিত - পানি পথের তৃতীয় যুদ্ধ।
  • "অশ্রুমালা"র কবি কায়কোবাদ।
  • কবি কায়কোবাদ রচিত "মহাশ্মশান" কাব্যের ঐতিহাসিক পটভূমি ছিল - তৃতীয় পানি পথের যুদ্ধ।
  • "আযান" কবিতাটির রচয়িতা কায়কোবাদ।

দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৮৬৩-১৯১৩)

  • দ্বিজেন্দ্রলাল রায় প্রধানত নাট্যকার।
  • "তাপসী" নাটকটি রচনা করেন দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।

প্রমথ চৌধুরী (১৮৬৮-১৯৪৬)

  • "তেল-নুন-লকড়ি" কার লেখা - প্রমথ চৌধুরী।
  • "বীরবল" ছদ্ম নাম লিখতেন - প্রমথ চৌধুরী।
  • "জীবনে জ্যাঠামি ও সাহিত্যে ন্যাকামি" সহ্য করতে পারতেন না - প্রমথ চৌধুরী।
  • বাংলা সাহিত্যের চলিত রীতির প্রবর্তক প্রমথ চৌধুরী।
  • "বীরবলের হালখাতা" গ্রন্থটি যে ধরনের রচনা - প্রবন্ধ।
  • চলিত ভাষাকে জনপ্রিয় করেন প্রমথ চৌধুরী।
  • "চার ইয়ারীর কথা" গ্রন্থটি রচনা করেন প্রমথ চৌধুরী।
  • চলিত বাংলা গদ্যের সার্থক প্রবর্তক বীরবল।
  • বাংলা সাহিত্যে চলিত ভাষায় রচিত প্রথম গ্রন্থ - বীরবলের হালখাতা।
  • "বীরবলের হালখাতা" রচনাটি প্রমথ চৌধুরীর।
  • 'সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত" এই উক্তিটি কার - প্রমথ চৌধুরী।
  • "ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে" কে বলেছেন - প্রমথ চৌধুরী।
  • প্রমথ চৌধুরী যে বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে প্রভাবিত করেছিলেন - চলিত ভাষার ব্যবহার।

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৭৬-১৯৩৮)

  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মস্থান হুগলির দেবানন্দপুরে।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম অনিলা দেবী।
  • "পথের দাবী" উপন্যাসটির রচয়িতা শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের যে উপন্যাসটি সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত হয়েছিল - পথের দাবী।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের "পথের দাবী" কোন ধরনের রচনা - উপন্যাস।
  • "গৃহদাহ" উপন্যাসের রচয়িতা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "অপরাজেয় কথাশিল্পী" কার ছদ্মনাম - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কোন প্রকার সাহিত্যকর্মের জন্য খ্যাতি অর্জন করেন - উপন্যাস।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম গল্প/সাহিত্যকর্ম - মন্দির।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের শ্রীকান্ত যে শ্রেণির উপন্যাস - আত্মজৈবনিক।
  • গৃহদাহ উপন্যাসটির রচনাকাল ১৯২০ সাল।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কোন উপন্যাসে ত্রিভুজ প্রেমের চিত্র অঙ্কিত হয়েছে - গৃহদাহ।
  • "শেষ প্রশ্ন" উপন্যাস লিখেছেন - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "পল্লীসমাজ "উপন্যাসের রচয়িতা শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "বৈকুন্ঠের উইল" যার রচনা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "বিরাজ বৌ" উপন্যাসের রচয়িতা শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "দেনাপাওনা" উপন্যাসটি রচয়িতা শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • "ষোড়শী" শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের যে জাতীয় রচনা - নাটক।
  • "বিজয়া" নাটকটির রচয়িতা শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে ডি.লিট ডিগ্রি প্রদান করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯৩৬ সালে।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জগত্তারিণী পদক লাভ করেন - ১৯২৩ সালে।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম উপন্যাস বড়দিদি।
  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ রচনা শ্রীকান্ত।
  • 'শ্রীকান্ত" উপন্যাসটি কয়টি খন্ডে রচিত - ৪ টি।

সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী (১৮৮০-১৯৩১)

  • ইসমাইল হোসেন সিরাজীর জন্মস্থান - সিরাজগঞ্জ।
  • 'তুরস্ক ভ্রমণ' নামক ভ্রমণ কাহিনী রচনা করেছেন ইসমাইল হোসেন সিরাজী।
  • 'অনল প্রবাহ' কাব্য গ্রন্থের রচয়িতা ইসমাইল হোসেন সিরাজী।
  • সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজীর কোন গ্রন্থটি ব্রিটিশ সরকার বাজেয়াপ্ত করেছিল - অনল প্রবাহ।
  • 'রায়নন্দিনী' উপন্যাসটির রচয়িতা ইসমাইল হোসেন সিরাজী।
  • ইসমাইল হোসেন সিরাজীর গ্রন্থ রায়নন্দিনী।
  • ইসমাইল হোসেন সিরাজী জন্মগ্রহণ করেন ১৮৮০ সালে।
  • 'অনল প্রবাহ' রচনা করেন সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী।
  • স্পেন বিজয়' কাব্যের রচয়িতা - সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী।

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন (১৮৮০-১৯৩২)

  • মতিচুর, পদ্মরাগ, অবরোধবাসিনী প্রভৃতি গ্রন্থের রচয়িতা বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।
  • 'মতিচুর" যে ধরনের রচনা প্রবন্ধ।
  • বাংলা সাহিত্যে প্রথম নারীবাদী লেখিকা বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।
  • বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের যে গ্রন্থটি ইংরেজিতে লেখা - সুলতানার স্বপ্ন।
  • মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত - বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।
  • রোকেয়া দিবস পালিত হয় - ৯ ডিসেম্বর।
  • বেগম রোকেয়ার জন্ম রংপুরে।
  • রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জন্ম সাল ১৮৮০।
  • বাংলাদেশে নারী শিক্ষা প্রসারে অগ্রদূত - বেগম রোকেয়া।
  • বেগম রোকেয়ায় শ্রেষ্ঠগ্রন্থ - অবরোধবাসিনী।
  • "অবরোধবাসিনী" কার লেখা - বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।
  • "মতিচুর" গ্রন্থের রচয়িতা - বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।
  • বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের মতিচুর যে ধরনের গ্রন্থ - প্রবন্ধ।
  • "পদ্মরাগ" যার লেখা - বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।
  • রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন রচিত উপন্যাস - পদ্মরাগ।
  • "সুলতানার স্বপ্ন" গ্রন্থের লেখক বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।
  • 'সুলতানার স্বপ্ন" যে ধরনের রচনা - উপন্যাস।

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৯৪-১৯৫০)

  • "পথের পাঁচালী" উপন্যাসটির রচয়িতা বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত পথের পাঁচালী - একটি উপন্যাস।
  • "পথের পাঁচালী' উপন্যাসের প্রকাশ কাল - ১৯২৯ সালে।
  • "অপরাজিত" কার উপন্যাস - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • "আরণ্যক" উপন্যাসটির রচয়িতা বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • "ইছামতী" উপন্যাসের রচয়িতা বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • অপু ও দুর্গা চরিত্র দুটি - পথের পাঁচালী উপন্যাসের।

প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁ (১৮৯৪-১৯৭৮)

  • সোনার শিকল" লেখাটি - ইব্রাহীম খাঁ এর।
  • 'আনোয়ার পাশা" নাটকটির রচয়িতা ইব্রাহীম খাঁ।
  • ইব্রাহীম খাঁ রচিত গ্রন্থ - ইস্তাম্বুল যাত্রীর পথ।
  • 'কাফেলা" রচনাটির রচয়িতা - ইব্রাহীম খাঁ।

গোলাম মোস্তফা (১৮৯৭-১৯৬৪)

  • "বনি আদম" কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা গোলাম মোস্তফা।
  • "বিশ্বনবী" গ্রন্থের রচয়িতা গোলাম মোস্তফা।
  • গোলাম মোস্তফা পরলোক গমন করেন ১৯৬৪ সালের ১৩ অক্টোবর।

আবুল মনসুর আহমদ (১৮৯৮-১৯৭৯)

  • "আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর" গ্রন্থটির রচয়িতা আবুল মনসুর আহমদ।
  • "আবে-হায়াত" গ্রন্থের রচয়িতা আবুল মনসুর আহমদ।
  • "ফুড কনফারেন্স" কার লেখা আবুল মনসুর আহমদ।
  • "ফুড কনফারেন্স" যে ধরনের রচনা - গল্পগ্রন্থ।
  • "সত্য-মিথ্যা" ভাবানুবাদ উপন্যাসের লেখক আবুল মনসুর আহমদ।

জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪)

  • ১৮৯৯ সালে জন্মগ্রহণ করেছেন দুজন বিখ্যাত কবি - নজরুল ইসলাম এবং জীবনানন্দ দাশ।
  • জীবনানন্দ দাশের জন্মস্থান যে জেলায় - বরিশাল।
  • "মহাপৃথিবী" কাব্যগ্রন্থ কার লেখা - জীবনানন্দ দাশ।
  • "সাতটি তারার তিমির" কার কাব্যগ্রন্থ - জীবনানন্দ দাশ।
  • "বেলা অবেলা কালবেলা" কার লেখা - জীবনানন্দ দাশ।
  • 'আবার আসিব ফিরে" কবিতাটির রচয়িতা জীবনানন্দ দাশ।
  • "বনলতা সেন" কার রচনা - জীবনানন্দ দাশ।
  • জীবনানন্দ দাশের একটি বিখ্যাত কবিতার নাম বনলতাসেন।
  • ধানসিঁড়ি নদী অবস্থিত বরিশালে।
  • রূপসী বাংলার কবি বলা হয় জীবনানন্দ দাশকে।
  • কার কবিতাকে চিররূপময় বলা হয়েছে - জীবনানন্দ দাশের।
  • জীবনানন্দ দাশ প্রধানত প্রকৃতির কবি।
  • যে কবির মাতা একজন কবি - জীবনানন্দ দাশের।
  • কবি জীবনানন্দ দাশের উপর যে বিদেশী গবেষক গবেষণা করেন তাঁর নাম ক্লিনটন বি সিলি।
  • জীবনানন্দ দাশকে "নির্জনতম কবি" বলে আখ্যায়িত করেন বুদ্ধদেব বসু।
  • তিরিশ দশকের সবচেয়ে "তথাকথিত" গণবিচ্ছিন্ন জনপ্রিয় কবি - জীবনানন্দ দাশ।
  • জীবনানন্দ দাশের কাব্যে ব্যবহৃত "শঙখ মালা" হলো - রূপকথার চরিত্র।
  • জীবনানন্দ দাশের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ঝরাপালক।
  • "ধূসর পান্ডুলিপি" কার কাব্যগ্রন্থ জীবনানন্দ দাশ।
  • রূপসি বাংলা গ্রন্থটি রচনা করেন জীবনানন্দ দাশ।
  • জীবনানন্দ দাশের "রূপসি বাংলা" কিসের পরিচায়ক - স্বদেশ প্রীতি ও নিসর্গময়তা।
  • "কবিতার কথা" জীবনানন্দ দাশের কোন ধরনের রচনা - প্রবন্ধগ্রন্থ।
  • "সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে।" কবিতাটি কার লেখা - জীবনানন্দ দাশ।
  • "আবার আসিব ফিরে ধান সিঁড়িটির তীরে" কোন কবির কবিতা থেকে নেওয়া - জীবনানন্দ দাশ।
  • "বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না আর" কার লেখা - জীবনানন্দ দাশ।
  • "চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা" কোন কবির রচনা - জীবনানন্দ দাশ।
  • "পাখির নীড়ের মত চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন" এখানে "নীড়" শব্দটি যে অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে - নান্দনিক।
  • "পাখির নীড়ের মত চোখ তুলে বলেছিল নাটোরের বনলতা সেন।
  • 'সুরঞ্জনা ওইখানে যেয়ো নাকো তুমি" কোন কবি একথা বলেছিলেন - জীবনানন্দ দাশ।

জসীমউদ্‌দীন (১৯০৩-১৯৭৬)

  • কবি জসিমউদদীনের জীবনকাল ১৯০৩-১৯৭৬।
  • "যাদের দেখেছি" কার রচনা - জসীমউদ্‌দীন।
  • জসীমউদদীনের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ - নক্সী কাঁথার মাঠ।
  • জসীমউদ্‌দীনের শ্রেষ্ঠ কাহিনী কাব্য - নক্সী কাঁথার মাঠ।
  • "কবর" কবিতা যে কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত - রাখালী।
  • "কবর" কবিতা যে পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় কল্লোল।
  • "কবর" কবিতা যে ছন্দে রচিত - মাত্রাবৃত্ত।
  • "কবর" কবিতায় পঙক্তি রয়েছে ১১৮ টি।
  • "কবর" কবিতায় দাদু যে হাটে তরমুজ বিক্রি করতেন - শাপলার হাটে।
  • লোক সাহিত্যের সংগ্রাহক ছিলেন- জসীমউদ্‌দীন।
  • ফরিদপুরের তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মে ছিলেন যে কবি -
  • জসীমউদদীনের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ - রাখালী।
  • জসীমউদ্‌দীনের "করব" কবিতা যে পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় - কাল্লোল।
  • বাংলা সাহিত্যে পল্লীকবি নামে খ্যাত জসীমউদ্‌দীন।
  • রাখালী কাব্যগ্রন্থটি কার লেখা - জসীমউদ্‌দীন।
  • "মা যে জননী কান্দে" যে ধরনের রচনা - কাব্য।
  • "নক্সী কাঁথার মাঠ" যে ধরনের রচনা গীতিকাব্য/কাহিনিকাব্য।
  • "নক্সী কাঁথার মাঠ" বইয়ের লেখক - জসীমউদ্‌দীন।
  • "নক্সী কাঁথার মাঠ" যে কবির কাব্যকে আশ্রয় করে বিশ্বব্যাপী পরিচিতি পেয়েছে - জসীমউদ্‌দীন।
  • জসীমউদ্‌দীনের যে কাব্যগ্রন্থ বিভিন্ন ভাষায় অনুদিত হয়েছে - নক্সী কাঁথার মাঠ।
  • "Filed of the Embroidery Quilt" কাব্যটি কবি জসীমউদ্‌দীনের যে কাব্যের ইংরেজি অনুবাদ - নক্সী কাঁথার মাঠ।
  • পল্লী কবি জসীমউদ্‌দীনের উপন্যাস মোট একটি - উপন্যাসটির নাম হল বোবাকাহিনী।
  • জসীমউদ্‌দীন রচিত "নিমন্ত্রণ" কবিতাটি কোন গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত - ধানক্ষেত।
  • "রঙিলা নায়ের মাঝি" এর লেখক হলেন জসীমউদ্‌দীন।
  • "সোজন বাদিয়ার ঘাট" এর রচয়িতা জসীমউদ্‌দীন।
  • "বেদের মেয়ে" গীতিনাট্যটি লিখেছেন জসীমউদ্‌দীন।
  • মাটির কান্না, হাসু, এক পয়সার বাঁশি কাব্য তিনটি কার লেখা - জসীমউদ্দীন।
  • "বেদের মেয়ে" জসীমউদ্‌দীনের যে ধরনের রচনা - নাটক।
  • "ঠাকুর বাড়ির আঙিনায়" গদ্যগ্রন্থটির রচয়িতা জসীমউদ্‌দীন।
  • "আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও" পঙক্তিটি যে কবির রচনা - জসীমউদ্‌দীন।
  • আসমানীকে দেখতে কোথায় যেতে হবে - রসুলপুরে যেতে হবে।
  • "কবর" কবিতার লেখক জসীমউদ্‌দীন।
  • কবি জসীমউদ্‌দীনের "কবর" কবিতার বিষয়বস্তু হলো - প্রিয়জন হারানোর মর্মান্তিক স্মৃতিচারণ।
  • "যাদের দেখেছি" রচনাটি কার লেখা - জসীমউদ্‌দীন।
  • "বাপের বাড়িতে যাইবার কালে কহিত ধরিয়া পা, আমারে দেখিতে যাইও কিন্তু উজান-তলীর গাঁ।" পঙক্তিটির রচয়িতা জসীমউদদীন।
  • "এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ, পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক" পঙক্তিটি যে কবির রচনা - জসীমউদ্‌দীন।
  • ছাত্রাবস্থায় রচিত যে কবির কবিতা কলকাতার পাঠ্যপুস্তকের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল - জসীমউদ্‌দীন।
  • যে কবির নামানুসারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি ছাত্রাবাসের নামকরণ করা হয়েছে - জসীমউদ্‌দীন।
  • জসীমউদ্‌দীনের আসমানী চরিত্রটির বাড়ি কোথায় - ফরিদপুর।
  • "চলো মুসাফির", যে দেশে মানুষ বড়” এ দুটি কার ভ্রমণকাহিনী মূলকগ্রন্থ - জসীমউদ্‌দীন।

সৈয়দ মুজতবা আলী (১৯০৪-১৯৭৪)

  • "পঞ্চতন্ত্র" প্রবন্ধ গ্রন্থের লেখক সৈয়দ মুজতবা আলী।
  • পঞ্চতন্ত্র যে ধরনের রচনা প্রবন্ধগ্রন্থ।
  • "দেশে-বিদেশে" বইটির লেখক সৈয়দ মুজতবা আলী।
  • কাজী নজরুল ইসলামের পর সাহিত্যে সবচেয়ে বেশী আরবি ফার্সি শব্দ ব্যবহার করেন - সৈয়দ মুজতবা আলী।
  • "চাচা কাহিনী"র লেখক সৈয়দ মুজতবা আলী।
  • "পাদটীকা" গল্পটি লিখেছেন সৈয়দ মুজতবা আলী।
  • টুনিমেম, অবিশ্বাস্য, তীর্থহীনা রচনা তিনটির লেখক সৈয়দ মুজতবা আলী।
  • "শবনম" উপন্যাসটি রচয়িতা সৈয়দ মুজতবা আলী।
  • "দেশে-বিদেশে" যে ধরনের রচনা - ভ্রমণ কাহিনী।
  • সৈয়দ মুজতবা আলীর "দেশ-বিদেশে" বইটিতে যে শহরের কাহিনী প্রাধান্য পেয়েছে - কাবুল।

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (১৯০৮-১৯৫৬)

  • প্রবোধ কুমার যে সাহিত্যেকের প্রকৃত নাম - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • "দিবারাত্রির কাব্য" উপন্যাসের লেখক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় যে বাদ বা ইজম দ্বারা প্রভাবিত - মার্কসিজম।
  • "প্রাগৈতিহাসিক" গল্পের রচয়িতা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • "দিবারাত্রির কাব্য" একটি উপন্যাস।
  • 'জননী' উপন্যাসটির রচয়িতা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • "আত্মহত্যার অধিকার" যার লেখা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • "পদ্মা নদীর মাঝি" মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত একটি উপন্যাস।
  • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের "পদ্মানদীর মাঝি" উপন্যাসটির প্রকাশকাল ১৯৩৬ সাল।
  • "পদ্মানদীর মাঝি" উপন্যাসের উপজীব্য হলো জেলে জীবনের বিচিত্র চিত্র।
  • পুতুল নাচের ইতিকথা" যার রচনা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।
  • 'ছোট বকুল পুরের যাত্রী" গ্রন্থটির রচয়িতা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।

বুদ্ধদেব বসু ১৯০৮-১৯৭৪)

  • কবি পঞ্চপাণ্ডবদের একজন হলেন বুদ্ধদেব বসু।
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে থাকাবস্থায় বুদ্ধদেব বসু যে পত্রিকার সম্পাদনা করতেন, তার নাম বাসন্তিকা।
  • বুদ্ধদেব বসু যে দশকের কবি হিসেবে খ্যাত - ত্রিশ দশকের।
  • সাহিত্য পত্রিকা "কবিতা" এর সম্পাদক ছিলেন বুদ্ধদেব বসু।
  • "তিথিডোর "গ্রন্থের রচয়িতা বুদ্ধদেব বসু।
  • বুদ্ধদেব বসুর "হঠাৎ আলোর ঝলকানি" যে জাতীয় রচনা - প্রবন্ধগ্রন্থ।

বেগম সুফিয়া কামাল (১৯১১-১৯৯৯)

  • বেগম সুফিয়া কামাল যে ধরনের কবি - গীতিকবি।
  • বাংলাদেশের জনগণের কাছে "জননী সাহসিকা" অভিধায় অভিসিক্ত - কবি বেগম সুফিয় কামাল।
  • বেগম সুফিয়া কামাল ছিলেন একজন কবি ও সমাজসেবক।
  • "সাঝের মায়া" যার লেখা - সুফিয়া কামাল।
  • "তাহারেই পড়ে মনে" কবিতাটি কার লেখা - সুফিয়া কামাল।
  • বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মহিলা কবি সুফিয়া কামাল।
  • "মায়া কাজল" কাব্যগ্রন্থটি কার লেখা - বেগম সুফিয়া কামাল।
  • "একাত্তরের ডায়েরি" যার লেখা - বেগম সুফিয়া কামাল।
  • "জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে / মরি যেন এই দেশে।" কবিতাংশটুকুর রচয়িতা - বেগম সুফিয়া কামাল।
  • "হে কবি, নীরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায়, বসন্তে বরিয়া তুমি লবে না কি তব বন্দনায়?" যে কবির রচনা - বেগম সুফিয়া কামাল।

আহসান হাবীব (১৯১৭-১৯৮৫)

  • 'আশায় বসতি' কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা আহসান হাবীব।
  • আহসান হাবীবের যে কবিতাগুলো পাঠককে সহজে আকৃষ্ট করে - ব্যঙ্গাত্মক কবিতা।
  • কবি আহসান হাবীবের কবিতার বৈশিষ্ট্য বস্তুনিষ্ঠতা ও বাস্তব জীবনবোধ।
  • 'ছায়া হরিণ' কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা আহসান হাবীব।
  • "মেঘ বলে চৈত্র যাবো" কাব্যগ্রন্থটির লেখক হলেন আহসান হাবীব।
  • "সারা দুপুর" কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা আহসান হাবীব।

শওকত ওসমান (১৯১৭-১৯৯৮)

  • "ক্রীতদাসের হাসি" উপন্যাসের লেখক শওকত ওসমান।
  • 'জাহান্নাম হইতে বিদায়' উপন্যাসটির লেখক শওকত ওসমান।
  • "জননী" উপন্যাসটির লেখক শওকত ওসমান। (বি:দ্র: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাসের নামও "জননী")
  • প্রখ্যাত সাহিত্যিক শওকত ওসমানের প্রকৃত নাম শেখ আজিজুর রহমান।
  • শওকত ওসমান যে উপন্যাসের জন্য আদমজি পুরস্কার লাভ করেন - ক্রীতদাসের হাসি।
  • "আমলার মামলা" নাটকটি লিখেছেন - শওকত ওসমান।
  • "কাঁকড়মনি" নাটকটি লিখেছেন শওকত ওসমান।
  • চৌরসন্ধি, বনি আদম, ক্রীতদাসের হাসি, ভেজাল এগুলোর মধ্যে কোনটি শওকত ওসমানের রচনা নয় - ভেজাল।
  • শওকত ওসমান আদমজি পুরস্কার লাভ করে ১৯৬৬ সালে।
  • শওকত ওসমানের ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক উপন্যাস - আর্তনাদ।

ফররুখ আহমদ (১৯১৮-১৯৭৪)

  • ইসলামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য যে কাব্যের উপজীব্য - সাত সাগরের মাঝি।
  • ফররুখ আহমদের শেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থের নাম সাত সাগরের মাঝি।
  • "মুহূর্তের কবিতা" কাব্যগ্রন্থটি যার লেখা - ফররুখ আহমদ।
  • বাংলাদেশে ইসলামি রেনেসাঁর কবি বলা হয় ফররুখ আহমদকে।
  • "পাঞ্জেরী" কবিতাটি লিখেছেন ফররুখ আহমদ।
  • সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য ফররুখ আহমদ স্বাধীনতা পুরস্কার পান ১৯৮০ সালে।
  • ফররুখ আহমদ বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন ১৯৬০ সালে।

সিকান্দার আবু জাফর (১৯১৯-১৯৭৫)

  • সিকানদার আবু জাফর সম্পাদিত পত্রিকার নাম - সমকাল।
  • "মহাকবি আলাওল" নাটিকটির রচয়িতা সিকানদার আবু জাফর।
  • "সিরাজউদ্দৌলা" নাটক লিখেছেন সিকানদার আবু জাফর।

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ (১৯২২-১৯৭১)

  • বাংলাদেশের চেতনা প্রবাহরীতির উপন্যাস লিখেছেন সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।
  • "লালসালু" উপন্যাসটির লেখক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।
  • "লালসালু" উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় ১৯৪৮ সালে।
  • "সুড়ঙ্গ" ও "তরঙ্গবঙ্গ" নাটক দুটি রচনা করেন সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।
  • "নয়নচারা" যে শ্রেণীর রচনা - গল্প (সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ)।
  • "লালসালু" উপন্যাসের উপজীব্য হলো ধর্মীয় ভণ্ডামির নিখুঁত চিত্র।
  • Tree without roots কোন গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদ - লালসালু।
  • মজিদ, জমিলা, আমেনা চরিত্রগুলো যে উপন্যাসের - লালসালু।
  • "কাঁদো নদী কাঁদো" উপন্যাসটির রচয়িতা সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।
  • "চাঁদের অমাবস্যা " উপন্যাসটির রচয়িতা সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।
  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ'র "চাঁদের অমাবস্যা' যে ধরনের উপন্যাস - মনোসমীক্ষণমূলক।

মুনীর চৌধুরী (১৯২৫-১৯৭১)

  • কোন সাহিত্যিক ১৯৭১ সালের ১৪ই ডিসেম্বর শহীদ হয়? - মুনীর চৌধুরী।
  • "রক্তাক্ত প্রান্তের" নাটকটির রচয়িতা - মুনীর চৌধুরী।
  • "রক্তাক্ত প্রান্তর" যে ধরনের গ্রন্থ - ঐতিহাসিক নাটক।
  • মুনীর চৌধুরীর "রক্তাক্ত প্রান্তর" নাটকটি যে পটভূমিতে লিখিত - পানিপথের যুদ্ধ।
  • বাংলা টাইপ রাইটার নির্মাণ করেন - মুনীর চৌধুরী।
  • ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারির পটভূমিতে রচিত "কবর" নাটকের রচয়িতা - মুনীর চৌধুরী।
  • "কবর" যে শ্রেণির গ্রন্থ - নাটক।
  • মুনীর চৌধুরীর "কবর" নাটকের পটভূমি হলো ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন।
  • "কবর" নাটকটি সর্বপ্রথম অভিনীত হয় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে।
  • মুনীর চৌধুরী ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকাকালীন যে বিখ্যাত নাটকটি লিখেছিলেন - কবর।
  • মুনীর চৌধুরীর অনুদিত নাটক - মুখরা রমণী বশীকরণ, রুপার কৌটা।
  • "তোমাকে দেখব বলে যতোবারই চোখ খুলতে চাইছি, ততোবারই রক্তের ঝাপ্টায় সব ঘুলিয়ে একাকার হয়ে যাচ্ছে।" উক্তিটি রচয়িতা - মুনীর চৌধুরী।
  • শেক্সপিয়রের 'টেমিং অব দি শ্রু'র বঙ্গানুবাদ করেছেন - মুনীর চৌধুরী।

সুকান্ত ভট্টাচাৰ্য্য (১৯২৬-১৯৪৭)

  • "হরতাল" গ্রন্থটি রচনা করেছেন সুকান্ত ভট্টাচাৰ্য্য।
  • বাংলা সাহিত্যে "কিশোর কবি" নামে পরিচিত সুকান্ত ভট্টাচাৰ্য্য।
  • সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতার প্রধান বিষয় অনাচার ও বৈষম্যের প্রতিবাদ।
  • ছাড়পত্র কাব্যগ্রন্থটি রচনা করেন সুকান্ত ভট্টাচার্য্য।
  • "রানার" কবিতাটির রচয়িতা সুকান্ত ভট্টাচার্য্য।
  • সুকান্ত ভট্টাচার্য্য মৃত্যুবরণ করেন মাত্র ২১ বছর বয়সে।
  • কবি সুকান্ত ভট্টাচাৰ্য্য কোন সালে মৃত্যুবরণ করেন? - ১৯৪৭ সালে।

শামসুর রাহমান (১৯২৯-২০০৬)

  • কবি শামসুর রাহমান যে জেলায় জন্মগ্রহণ করেন - ঢাকা জেলায়।
  • পাড়াতলী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন শামসুর রাহমান।
  • "তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা" কার কবিতা - শামসুর রাহমান।
  • "নিরলোকে দিব্যরথ" যার রচনা - শামসুর রাহমান।
  • "দুঃসময়ের মুখোমুখি" কার লেখা - শামসুর রাহমান।
  • কবি শামসুর রাহমানের "স্মৃতির শহর" ও "কালের ধুলোয় লেখা" দুটিই তাঁর আত্মজীবনী।
  • "প্রতিদিন ঘরহীন ঘরে" কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা শামসুর রাহমান।
  • "গোলাপ ফুটে খুকির হাতে" রচনাটি শামসুর রাহমানের।
  • "এলাটিং বেলাটিং" ও "ধান ভাঙলে কুড়ো দিব" শিশুতোষ গ্রন্থের প্রণেতা - শামসুর রাহমান।
  • "প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে" কাব্যগ্রন্থটি শামসুর রাহমানের।
  • "উদ্ভট উঠের পিঠে চলেছে স্বদেশ" রচনাটি শামসুর রাহমানের।
  • "অক্টোপাস" উপন্যাসটির রচয়িতা শামসুর রাহমান।
  • রৌদ্রকরোটিতে, নিজ বাসভূমে, বন্দী শিবির থেকে, বন্দীর বন্দনা রচনা গুলোর মধ্যে কোনটি শামসুর রাহমানের নয়? - বন্দির বন্দনা।
  • "বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখা" কাব্যগ্রন্থটি যে কবির রচনা - শামসুর রাহমান।
  • "বিধ্বস্ত নীলিমা'র কবি শামসুর রাহমান।
  • "বন্দী শিবির থেকে" এর কবি শামসুর রাহমান।
  • "রৌদ্র করোটিতে" লেখাটি শামসুর রাহমানের।
  • শামসুর রাহমানের গদ্যগ্রন্থ - স্মৃতির শহর।
  • মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে রচিত শামসুর রাহমানের কাব্যগ্রন্থ - বন্দী শিবির থেকে।
  • "আসাদের শার্ট" কবিতার লেখক শামসুর রাহমান।
  • "স্বাধীনতা তুমি, রবি ঠাকুরের অজর কবিতা" কথাটি যার রচনা - শামসুর রাহমান।
  • "একটি ফটোগ্রাফ" কবিতার লেখক শামসুর রাহমান।
  • "মেঘনা নদী দেবো পাড়ি কল-অলা এক নায়ে। আবার আমি যাবো আমার পাড়াতলী গাঁয়ে" যে কবির রচনা - শামসুর রাহমান।

কবি আলাউদ্দিন আল আজাদ (১৯৩২-২০০৯)

  • "কর্ণফুলী" উপন্যাসের লেখক আলাউদ্দিন আল আজাদ।
  • "ধানকন্যা"র লেখক আলাউদ্দিন আল আজাদ।
  • "তেইশ নাম্বার তৈলচিত্র" উপন্যাসটি রচনা করেছেন আলাউদ্দিন আল আজাদ।
  • "তেইশ নাম্বার তৈলচিত্র" যে ধরনের রচনা - উপন্যাস।
  • উপজাতীয় জীবনকাহিনী নিয়ে রচিত উপন্যাস - কর্নফুলী।
  • "মায়াবী প্রহর" নাটকটির লেখক আলাউদ্দিন আল আজাদ।
  • শহীদ মিনার সম্পর্কে লেখা কবিতা "স্মৃতিস্তম্ভ" লেখাটির রচয়িতা - আলাউদ্দিন আল আজাদ।

জহির রায়হান (১৯৩৫-১৯৭২)

  • ."আরেক ফাগুন" উপন্যাসটির রচয়িতা জহির রায়হান।
  • জহির রায়হানের "আরেক ফাগুন" উপন্যাসটির পটভূমি হলো একুশে ফেব্রুয়ারির ভাষা আন্দোলন।
  • "হাজার বছর ধরে" উপন্যাসটি রচয়িতা জহির রায়হান।
  • "বরফ গলা নদী" উপন্যাসটির রচয়িতা জহির রায়হান।
  • "সূর্যগ্রহণ" গল্পটি কে রচনা করেছেন - জহির রায়হান।
  • ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক উপন্যাস আরেক ফাগুন।
  • জীবন থেকে নেওয়া ছবিটির পরিচালক জহির রায়হান।
  • "একুশের গল্প" প্রবন্ধটি কার লেখা - জহির রায়হান।
  • মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক প্রামাণ্য চলচ্চিত্র Stop Genocide এর পরিচালক - জহির রায়হান।
  • Let there be Light যার প্রামাণ্য চিত্র - জহির রায়হান।

আল মাহমুদ (১৯৩৬-২০১৯)

  • "সোনালী কাবিন" কাব্য গ্রন্থের রচয়িতা আল মাহমুদ।
  • "লোক লোকান্তর" কাব্য গ্রন্থটির কবি আল মাহমুদ।
  • "কালের কলস" কাব্য গ্রন্থের রচয়িতা আল মাহমুদ।
  • আল মাহমুদ রচিত "পানকৌড়ির রক্ত" যে ধরনের রচনা - গল্প গ্রন্থ।
  • "পাখির কাছে ফুলের কাছে" কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা - আল মাহমুদ।
  • বখতিয়ারের ঘোড়া, কালের কলস, সোনালী কাবিন, হেমলকের পেয়ালা এগুলোর মধ্যে কোনটি আল মাহমুদের কাব্যগ্রন্থ নয়? - হেমলকের পেয়ালা।
  • আল মাহমুদ যে পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন - দৈনিক গণকণ্ঠ।
  • আল মাহমুদের "নোলক" কবিতাটি যে কাব্য গ্রন্থের অন্তর্গত - লোক লোকান্তর।
  • "কালের কলস" যে ধরনের রচনা - কাব্যগ্রন্থ।
  • "পাখির কাছে, ফুলের কাছে" কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা - আল মাহমুদ।

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১৯৪৩-১৯৯৭)

  • উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে রচিত উপন্যাস - চিলেকোঠার সেপাই।
  • "চিলেকোঠার সেপাই" উপন্যাসটি লেখক - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
  • "দুধেভাতে উৎপাত" আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের একটি গল্পগ্রন্থ।
  • খোয়াবনামা উপন্যাসের রচয়িতা - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
  • "দুধেভাতে উৎপাত" গল্পগ্রন্থের রচয়িতা - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
  • "সংস্কৃতির ভাঙা সেতু" গ্রন্থ কে রচনা করেন - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
  • খোয়ারি, খোয়াবনামা, দুধেভাতে উৎপাত, দোজখের ওম চারটির মধ্যে কোনটি আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের উপন্যাস? - খোয়াবনামা।
  • "মিলির হাতে স্টেনগান" গল্পটি কার লেখা - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।

হুমায়ুন আজাদ (১৯৪৭-২০০৪)

  • "ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল" গ্রন্থের লেখক - হুমায়ুন আজাদ।
  • "সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে" গ্রন্থের লেখক - হুমায়ুন আজাদ।
  • "লাল নীল দীপাবলি" যার লেখা - হুমায়ুন আজাদ।
  • "অলৌকিক স্টিমার" গ্রন্থটির রচয়িতা হুমায়ুন আজাদ।
  • "কতো নদী সরোবর বা বাংলা ভাষার জীবনী" যার লেখা - হুমায়ুন আজাদ।

হুমায়ুন আহমেদ (১৯৪৮-২০১২)

  • হুমায়ূন আহমেদের জন্ম যে জেলায় - নেত্রকোনা।
  • "আগুনের পরশমণি" উপন্যাসের উপজীব্য বিষয় - মুক্তিযুদ্ধ।
  • "আগুনের পরশমণি" গ্রন্থটির চলচ্চিত্রায়নে ফুটে উঠেছে - বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একটি বাস্তব খণ্ডচিত্র।
  • নন্দিত ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদের "দেয়াল" একটি রাজনৈতিক উপন্যাস।
  • "দেয়াল" রচনাটি কার লেখা - হুমায়ূন আহমেদ।
  • হুমায়ূন আহমেদ বাংলা সাহিত্যে পরিচিত - কথা সাহিত্যিক হিসেবে।
  • হুমায়ূন আহমেদের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস নন্দিত নরকে।
  • "আনন্দ বেদনার কাব্য" উপন্যাসটির রচয়িতা হুমায়ূন আহমেদ।
  • "এলেবেলে" বইটির লেখক - হুমায়ূন আহমেদ।
  • মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস "আগুনের পরশমণি" কার রচনা - হুমায়ূন আহমেদ।
  • জোছনা ও জননীর গল্প, শ্যামল ছায়া, সূর্যের দিন, কোথাও কেউ নেই হুমায়ূন আহমেদের এই চারটি বইয়ের মধ্যে কোনটি মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক নয়? - কোথাও কেউ নেই।
  • "ঘেটুপুত্র কমলা" চলচ্চিত্রের পরিচালক হুমায়ূন আহমেদ।
  • "বাকের ভাই" চরিত্রটি আমরা কোথায় দেখতে পাই? - টিভি সিরিয়াল "কোথাও কেউ নেই" তে।
  • "দীঘির জলে কার ছায়া গো" এটি হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস।
  • "অয়োময়" নাটকটির রচয়িতা হুমায়ুন আহমেদ।
  • "শঙ্খনীল কারাগার" উপন্যাসটির লেখক হুমায়ুন আহমেদ।
  • "আজ রবিবার" নাটকটি রচনা করেছেন হুমায়ূন আহমেদ।
  • "জোছনা ও জননীর গল্প" হুমায়ূন আহমেদের যে ধরনের রচনা - মুক্তিযুদ্ধ।
  • "জোসনা ও জননীর গল্প" কার লেখা - হুমায়ূন আহমেদ।
  • "হিমু" নাটিকটির রচয়িতা হুমায়ূন আহমেদ।
  • "নন্দিত নরকে" কার লেখা উপন্যাস - হুমায়ূন আহমেদ।
  • "বহুব্রীহি " নাটকটির রচয়িতা হুমায়ূন আহমেদ।
  • "এইসব দিন রাত্রি" উপন্যাসটির লেখক হুমায়ূন আহমেদ।
  • "অনিল বাগচীর একদিন" উপন্যাসটির লেখক হুমায়ূন আহমেদ।

সেলিম আল দীন (১৯৪৯-২০০৮)

  • বাংলাদেশের নতুন ধারার নাটকের পথিকৃৎ সেলিম আল দীন।
  • বাংলা নাটকের ফর্ম ও ভাষা নিয়ে নিরিক্ষাধর্মী কাজ করেছেন সেলিম আল দীন।
  • বাংলাদেশে "গ্রাম থিয়েটার" এর প্রবর্তক সেলিম আল দীন।
  • "নাট্যচার্য" হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন যে নাট্যকার - সেলিম আল দীন।
  • "চাকা" গ্রন্থটির রচয়িতা সেলিম আল দীন।
  • সেলিম আল দীন রচিত "ঢাকা" একটি কথানাট্য।
  • "জন্ডিস ও বিবিধ বেলুন" নাটকটির রচয়িতা সেলিম আল দীন।
  • জন্ডিস" একটি নাটক।
  • "মুনতাসীর ফ্যান্টাসী" নাটকের রচয়িতা সেলিম আল দীন।
  • "বনপাংশুল" নাটকের রচয়িতা সেলিম আল দীন।
  • "হাতহদাই" নাটকের নাট্যকার সেলিম আল দীন।

রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ (১৯৫৬-১৯৯১)

  • সত্তরের দশকের একজন কবির নাম রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্।
  • "বাতাসে লাসের গন্ধ" এই বিখ্যাত কবিতার লেখক রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্।
  • "মানুষের মানচিত্র" কবিতাটির রচয়িতা রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্।
  • "ফিরে চাই স্বর্ণগ্রাম" কবিতাটির লেখক রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্।
  • "সোনালী শিবির" যে ধরনের রচনা - ছোটগল্প।

জাফর ইকবাল

  • জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক জাফর ইকবালের প্রথম প্রকাশিত সায়েন্স ফিকশন হলো - কপোট্রনিক সুখ দুখ।
  • "আমার বন্ধু রাশেদ" বইটির লেখক জাফর ইকবাল।
  • জাফর ইকবালের মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস - আমার বন্ধু রাশেদ।

ইমদাদুল হক মিলন

  • ইমদাদুল হক মিলন জন্মগ্রহণ করেন ফরিদপুর।
  • কালোঘোড়া মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাসটি যার লেখা - ইমদাদুল হক মিলন।
  • "নূরজাহান" কার রচিত উপন্যাস - ইমদাদুল হক মিলন।
  • "মর্মবেদনা" গল্পগ্রন্থটির রচয়িতা ইমদাদুল হক মিলন।
  • রাধা ও কৃষ্ণ, রাজাকারতন্ত্র, নূরজাহান এগুলো কার লেখা উপন্যাস - ইমদাদুল হক মিলন।

সেলিনা হোসেন

  • "হাঙর নদী গ্রেনেড" এর রচয়িতা সেলিনা হোসেন।
  • "যাপিত জীবন" উপন্যাসের রচয়িতা সেলিনা হোসেন।

হেলাল হাফিজ

  • "এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়" কে রচনা করেছেন - হেলাল হাফিজ।
  • "যে জ্বলে আগুন জ্বলে" কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা হেলাল হাফিজ।
  • হেলাল হাফিজ বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন ২০১৩ সালে।

আবুল হাসানা

  • "রাজা যায় রাজা আসে" কার রচনা - আবুল হাসান এর রচনা।

নির্মলেন্দু গুণ

  • "ছলিয়া" কবিতাটি কার রচনা নির্মলেন্দু গুণ।
  • নির্মলেন্দু গুণকে যে নামে ডাকা হয় - কবিদের কবি নামে ডাকা হয়।
  • "চাষাভূষার কাব্য" কার রচনা - নির্মলেন্দু গুণ।
  • "বাংলার মাটি বাংলার জল" কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা নির্মলেন্দু গুণ।
  • নির্মলেন্দু গুণের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ প্রেমাংশুর রক্ত চাই।

আবদুল মান্নান সৈয়দ

  • বাংলা সাহিত্যে "পরাবাস্তব" কবি হিসেবে পরিচিত আবদুল মান্নান সৈয়দ।
  • "ক্ষুধা প্রেম আগুন" উপন্যাসটির রচয়িতা আবদুল মান্নান সৈয়দ।
  • আবদুল মান্নান সৈয়দ কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? - চব্বিশ পরগণা।

আহমদ ছফা

  • "যদ্যপি আমার গুরু" কার রচনা? - আহমদ ছফা।
  • আহমদ ছফা রচিত উপন্যাস কোনটি? - ওঙ্কার।
  • "গাভী বৃত্তান্ত" কার লেখা? - আহমদ ছফা।
  • স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথমগ্রন্থ জাগ্রত বাংলাদেশ (আহমদ ছফা)।

আবদুল্লাহ আল মামুন, শহীদ কাদরী

  • "সুবচন নির্বাসনে" নাটকটির রচয়িতা আবদুল্লাহ আল মামুন।
  • "উত্তরাধিকার" গ্রন্থের রচয়িতা - শহীদ কাদরী।
  • "তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা" কাব্যগ্রন্থের কবি যে শহীদ কাদরী।

হাসান আজিজুল হক

  • "আত্মজা ও একটি করবী গাছ" গল্পটি কার লেখা? - হাসান আজিজুল হক।
  • "আগুন পাখি" উপন্যাসটির রচয়িতা হাসান আজিজুল হক।
  • "নামহীন গোত্রহীন" গ্রন্থের লেখকহাসান আজিজুল হক।
  • "সাবিত্রী উপাখ্যান" উপন্যাসের রচয়িতা হাসান আজিজুল হক।

শওকত আলী, রাজিয়া খান, রাবেয়া খাতুন

  • "ওয়ারিশ" উপন্যাসটির লেখক শওকত আলী।
  • "কুলায় কালস্রোত" কার লেখা শওকত আলী।
  • "পিঙ্গল আকাশ" উপন্যাসের লেখক শওকত আলী।
  • "বটতলার উপন্যাস" এর লেখক কে? - রাজিয়া খান।
  • "বায়ান্ন গলির এক গলি" কার রচনা? - রাবেয়া খাতুন।
  • রাবেয়া খাতুন বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান ১৯৭৩ সালে।

আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ

  • "সাতনরী হার" কাব্যগ্রন্থটি যে কবির রচনা - আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।
  • "আমি কিংবদন্তির কথা বলছি" কবিতাটি কার লেখা? - আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।
  • "আমি কিংবদন্তির কথা বলছি "একটি কাব্যগ্রন্থ।
  • "মাগো ওরা বলে " কবিতাটি কার লেখা? - আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।

হাসান হাফিজুর রহমান, আনোয়ার পাশা

  • "একুশে ফেব্রুয়ারি" গ্রন্থের সম্পাদক ছিলেন হাসান হাফিজুর রহমান।
  • "একুশে ফেব্রুয়ারি" যে ধরনের রচনা - কবিতা সংকলন।
  • ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক প্রথম পত্রিকা সম্পাদকের নাম হাসান হাফিজুর রহমান।
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ: "দলিলপত্র" সম্পাদনা করেছেন হাসান হাফিজুর রহমান।
  • "রাইফেল রোটি আওরাত" উপন্যাসের লেখক আনোয়ার পাশা।
  • "রাইফেল রোটি আওরাত" যে ধরনের উপন্যাস - মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক।

শহীদুল্লাহ্ কায়সার (১৯২৭-১৯৭১)

  • শহীদ বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লাহ কায়সার পেশায় ছিলেন - সাংবাদিক।
  • "সংশপ্তক" কার উপন্যাস - শহীদুল্লাহ কায়সার।
  • "সারেং বৌ" উপন্যাসের রচয়িতা শহীদুল্লাহ্ কায়সার।
  • সংশপ্তক, সারেং বৌ যে জাতীয়গ্রন্থ? - উপন্যাস।
  • "পেশোয়ার থেকে তাসখন্দ" ভ্রমণকাহিনীর লেখক শহীদুল্লাহ্ কায়সার।

শামসুদদীন আবুল কালাম (১৯২৬-১৯৭১)

  • "কাশবনের কন্যা" উপন্যাসের লেখক শামসুদদীন আবুল কালাম।
  • "কাশবনের কন্যা" যে জাতীয় রচনা - উপন্যাস জাতীয় রচনা।
  • "পথ জানা নেই" গল্পটির লেখক শামসুদদীন আবুল কালাম।
  • "কাঞ্চনমালা" গ্রন্থটি যার রচনা - শামসুদদীন আবুল কালাম।
  • শামসুদদীন আবুল কালামের "পথ জানা নেই" যে ধরনের রচনা - গল্পগ্রন্থ।
  • শামসুদদীন আবুল কালামের সাহিত্যকর্মের মূখ্য উপজীব্য হলো নিম্নবর্গের মানুষ ও তাদের জীবন।

আবু ইসহাক

  • আবু ইসহাকের জন্ম স্থান যে জেলায় - শরিয়তপুর।
  • "জৌক" গল্পের লেখক আবু ইসহাক।
  • "সূর্য দীঘল বাড়ি" উপন্যাসটির রচয়িতা আবু ইসহাক।
  • "সূর্য দীঘল বাড়ি" কোন প্রকারের গ্রন্থ - উপন্যাস।
  • "জয়গুন" যে উপন্যাসের চরিত্র - সূর্য দীঘল বাড়ি।
  • "পদ্মার পলিদ্বীপ" কার রচনা - আবু ইসহাক।

রশিদ করিম

  • "উত্তম পুরুষ" উপন্যাসের রচয়িতা রশীদ করিম।
  • "প্রসন্ন পাষাণ" উপন্যাসটির লেখক রশীদ করিম।

সৈয়দ আলী আহসান

  • আমাদের জাতীয় সংগীতের ইংরেজি অনুবাদ করেছেন যে কবি - সৈয়দ আলী আহসান।
  • ১৯৮৫ সালে নাসির উদ্দীন স্বর্ণপদক পান সৈয়দ আলী আহসান।
  • "আমার পূর্ব বাংলা" কবিতার রচয়িতা - সৈয়দ আলী আহসান ।
  • গ্রিক ট্রাজেডি "ঈডিপাস" বাংলায় অনুবাদ করেন সৈয়দ আলী আহসান।

ড. নীলিমা ইব্রাহীম

  • "বিশ শতকের মেয়ে" উপন্যাসটির লেখক নীলিমা ইব্রাহীম।
  • "রমনা পার্কে" নাটকটি কে রচনা করেছেন? - নীলিমা ইব্রাহীম।
  • "আমি বীরাঙ্গনা বলছি" এর লেখক নীলিমা ইব্রাহীম।

ড. আহমদ শরীফ

  • "বাঙালি ও বাঙলা সাহিত্য" গ্রন্থের রচয়িতা আহমদ শরীফ।
  • "বিচিত চিন্তা" প্রবন্ধগ্রন্থটি কার লেখা? - আহমদ শরীফ।
  • অধ্যাপক আহমদ শরীফ মৃত্যু বরণ করেন ১৯৯৯ সালে।

সোমেন চন্দ্র

  • "ইঁদুর" বিখ্যাত ছোট গল্পের লেখক সোমেন চন্দ্র।
  • যে সাহিত্যিক আততায়ীর হাতে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন - সোমেন চন্দ্র।

মুহাম্মদ আবদুল হাই

  • "বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত" (আধুনিক) রচনা করেন মুহাম্মদ আবদুল হাই ও সৈয়দ আলী আহসান।
  • "বিলেতে সাড়ে সাতশ দিন" গ্রন্থটির রচয়িতা - মুহাম্মদ আবদুল হাই।
  • মুহাম্মদ আবদুল হাই রচিত ধ্বনিবিজ্ঞান বিষয়ক গ্রন্থের নাম - ধ্বনিবিজ্ঞান ও বাংলা ধ্বনিতত্ত্ব।

অদ্বৈত মল্লবর্মণ

  • "তিতাস একটি নদীর নাম" উপন্যাসটি লিখেছেন অদ্বৈত মল্লবর্মণ।
  • অদ্বৈত মল্লবর্মণের "তিতাস একটি নদীর নাম" যে ধরনের রচনা - উপন্যাস।

বিষ্ণু দে, বিজন ভট্টাচার্য

  • সাহিত্যপত্র" পত্রিকার প্রকাশক বিষ্ণু দে।
  • "মার্কসিস্ট" কবির লেখক বিষ্ণু দে।
  • "চোরাবালি" কাব্যগ্রন্থটি রচনা করেন বিষ্ণু দে।
  • "ঊর্বশী ও আর্টেমিস" কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা বিষ্ণু দে।
  • "নবান্ন" নাটকটি লিখেছেন বিজন ভট্টাচার্য।

নূরুল মোমেন

  • "নেমেসিস" যে জাতীয় রচনা - নাটক।
  • "নেমেসিস" নাট্যগ্রন্থের লেখক নূরুল মোমেন।
  • "নেমেসিস" নাটকে নূরুল মোমেন যে বিষয়কে তুলে ধরেছে - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ।

বন্দে আলী মিয়া

  • কবি বন্দে আলী মিয়া কোন জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন? - পাবনা।
  • "ময়নামতির চর" যে ধরনের রচনা - কাব্য।
  • "ময়নামতির চর" কাব্যগ্রন্থটি রচনা করেছেন - বন্দে আলী মিয়া।

প্রেমেন্দ্র মিত্র

  • প্রেমেন্দ্র মিত্রের প্রথম কবিতার বই - প্রথমা।
  • "উপনয়ন" উপন্যাসটির রচিতা প্রেমেন্দ্র মিত্র।
  • প্রেমেন্দ্র মিত্র সৃষ্ট বিখ্যাত চরিত্র ঘনাদা।

মোতাহের হোসেন চৌধুর

  • মোতাহের চৌধুরী যে আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন - বুদ্ধির মুক্তি।
  • "সংস্কৃতির-কথা" প্রবন্ধটির রচয়িতার নাম মোতাহের হোসেন চৌধুরী।
  • "ধর্ম সাধারণ লোকের সংস্কৃতি, আর সংস্কৃতি শিক্ষিত মার্জিত লোকের ধর্ম।" বলেছেন-মোতাহের হোসেন চৌধুরী।

আবুল ফজল ও এনামূল হক

  • এনামূল হকের রচনা মনীষা মঞ্জুষা।
  • "মুসলিম সাহিত্য সমাজ" এর মুখপাত্র ছিল শিখা।
  • "জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।" এই উক্তিটি যে পত্রিকার প্রতি সংখ্যায় লেখা থাকত - শিখা পত্রিকার।
  • "রেখাচিত্র" কার রচনা? - আবুল ফজল।
  • আবুল ফজলের "রেখাচিত্র" যে জাতীয় রচনা - আত্মজীবনী জাতীয় রচনা।

সুধীন্দ্রনাথ দত্ত, অমীয় চক্রবর্তী ও মোহাম্মদ আকরম খাঁ

  • "তস্বী" কাব্যের কবি - সুধীন্দ্রনাথ দত্ত।
  • "বাংলাদেশ" কবিতাটি কার লেখা? - অমীয় চক্রবর্তী।
  • নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত, বুদ্ধদেব বসু এদের মধ্যে কে কখনো উপন্যাস লেখননি - সুধীন্দ্রনাথ দত্ত।
  • "অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে" পঙক্তির রচয়িতা সুধীন্দ্রনাথ দত্ত।
  • যে কবি রবীন্দ্রনাথের ব্যক্তিগত সচিব ছিলেন - অমীয় চক্রবর্তী।
  • "মোস্তফা চরিত" গ্রন্থের রচয়িতা মোহাম্মদ আকরম খাঁ।
  • "সমস্যা ও সমাধান" গ্রন্থটির লেখক- মোহাম্মদ আকরম খাঁ।

স্বর্ণকুমারী দেবী

  • আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক স্বর্ণকুমারী দেবী।
  • স্বর্ণকুমারী দেবী কোন পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন? - ভারতী।
  • স্বর্ণকুমারী দেবী রচিত প্রথম উপন্যাস দীপ নির্বান।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাথে স্বর্ণকুমারী দেবীর সম্পর্ক - বোন।
  • "দীপ নির্বাণ" উপন্যাসটির লেখক স্বর্ণকুমারী দেবী।

হরপ্রসাদ শাস্ত্রী

  • বাংলা ভাষার প্রথম কাব্য সংকলন "চর্যাপদ" এর আবিষ্কারক হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
  • হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর উপাধী ছিল মহামোহপাধ্যায়।
  • হরপ্রসাদ শাস্ত্রী পুঁথি সাহিত্য সংগ্রহের জন্য গিয়েছিলেন নেপাল।
  • হরপ্রসাদ শাস্ত্রী "চর্যাপদ" যে গ্রন্থে প্রকাশ করেছিলেন তার নাম হল হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষার বৌদ্ধ গান ও দোহা।
  • বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক প্রকাশিত "চর্যাপদ" সম্পাদনা করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।

কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬)

  • কাজী নজরুল ইসলামের জীবনকাল ১৮৯৯-১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দ।
  • কাজী নজরুল ইসলামের জন্মসন ১৮৯৯।
  • বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম বাংলা সন ১১ জৈষ্ঠ্য, ১৩০৬ বঙ্গাব্দ।
  • কাজী নজরুল ইসলামের জন্মস্থান বর্ধমান।
  • কাজী নজরুল ইসলাম প্রথম ঢাকায় আসেন ১৯২৬ সালে।
  • বাংলাদেশের যে স্থানটি বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের স্মৃতির সাথে জড়িত - দরিরামপুর।
  • "রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ" গানটি কার রচনা? - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • বাংলাদেশের রণসংগীতের রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম।
  • বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
  • কাজী নজরুল ইসলামকে ভারত থেকে স্থায়ী ভাবে বাংলাদেশে আনা হয় ১৯৭২ সালে।
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কাজী নজরুল ইসলামকে ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করে ১৯৭৪ সালে।
  • কাজী নজরুল ইসলাম সাহিত্যে একুশে পদক পান ১৯৭৬ সালে।
  • কাজী নজরুল ইসলামের কবর অবস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদের পাশে।
  • "ধূমকেতু" যে কবির ছদ্মনাম - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ অগ্নিবীণা।
  • "অগ্নিবীণা" রচনা করেন কাজী নজরুল ইসলাম।
  • কাজী নজরুল ইসলামের "অগ্নিবীণা" কাব্যটি প্রকাশিত হয় ১৯২২ সালে।
  • "অগ্নিবাণা" কাব্যের কবিতা সংখ্যা ১২টি।
  • "অগ্নীবীণা" কাব্যগ্রন্থে সংকলিত প্রথম কবিতা প্রলয়োল্লাস।
  • কাজী নজরুল ইসলামের "বিদ্রোহী " কবিতাটি প্রকাশিত হয় ১৯২২ সালে।
  • কাজী নজরুল ইসলামের "বিদ্রোহী" কবিতা যে কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত - অগ্নিবীণা।
  • কাজী নজরুল ইসলামের "বিদ্রোহী" কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয় সাপ্তাহিক বিজলীতে।
  • কাজী নিজরুল ইসলামের সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত বই যুগবাণী।
  • সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত হওয়া কাজী নজরুল ইসলামের একটি কাব্যগ্রন্থ - প্রলয়শিখা।
  • কোন কবিতা রচনার জন্য কাজী নজরুল ইসলামের "অগ্নিবীণা" কাব্য নিষিদ্ধ হয় -রক্তাম্বরধারিণী মা।
  • কাজী নজরুল ইসলাম রচিত দুটি প্রেমের কাব্যের নাম সিন্ধু হিন্দোল, দৌলনচাপা।
  • "বিষের বাঁশি" গ্রন্থটির রচয়িতা- কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "চক্রবাক" গ্রন্থটির রচয়িতা - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "ফণীমনসা" কাব্যের রচয়িতা - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "সর্বহারা" কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "ছায়ানট" কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত লেখা - বাউণ্ডেলের আত্মকাহিনী।
  • কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত কবিতা - মুক্তি।
  • "সঞ্চিতা" কোন কবির কাব্য সংকলন - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • কাজী নজরুল ইসলাম "সঞ্চিতা" কাব্যটি উৎসর্গ করেছিলেন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে।
  • "বিষের বাঁশি" যে কবির কব্য সংকলন - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • হাসি ও ব্যাঙ্গের নজরুল কাব্য - চন্দ্রবিন্দু।
  • "দোলনচাপা" কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলামের।
  • কোন কবিতা রচনার কারণে নজরুল ইসলামের কারাদণ্ড হয়েছিলন? - আনন্দময়ীর আগমনে।
  • "মরুভাস্কর" যার রচনা কাজী নজরুল ইসলামের।
  • "খেয়াপারের তরুণী" কবিতার কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
  • ঢাকার নবাব পরিবারে এক মহিলার অঙ্কিত ছবি দেখে কাজী নজরুল ইসলাম যে কবিতাটি রচনা করেছিলেন - খেয়াপারের তরুণী।
  • কাজী নজরুলের "মোহররম" কবিতাটি যে কাব্যের অন্তর্ভুক্ত - অগ্নিবীণা।
  • "দারিদ্র্য" কবিতাটি নজরুলের যে কাব্যের অন্তর্ভুক্ত - সিন্দু-হিন্দোল।
  • "নারী" কবিতাটি নজরুলের যে কাব্যগ্রন্তের অন্তর্ভুক্ত - সাম্যবাদী।
  • কাজী নজরুল ইসলামের "সাম্যবাদী" কবিতা প্রথম যে পত্রিকায় প্রকাশিত হয় - লাঙ্গল।
  • কাজী নজরুল ইসলামের "কাণ্ডারী হুঁশিয়ার" কবিতাটি যে কাব্যের অন্তর্ভুক্ত - সর্বহারা।
  • "বাঁধন হারা" কাজী নজরুল ইসলামের যে ধরনের রচনা - উপন্যাস।
  • বাঁধনহারা" উপন্যাসের রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম।
  • কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম উপন্যাস বাঁধনহারা।
  • কাজী নজরুলের "চল চল চল" করিতাটি যে কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত - সন্ধ্যা।
  • "রাঙা জবা" গ্রন্থটির রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম।
  • কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত গল্পগ্রন্থ ব্যথার দান।
  • বাঁধনহারা, কুহেলিকা, নদীবক্ষে, মৃত্যুক্ষুধা এগুলোর মধ্যে কোনটি নজরুলের উপন্যাস নয় - নদীবক্ষে।
  • কাজী নজরুল ইসলামের "মৃত্যুক্ষুধা" উপন্যাস কাদের পটভূমিতে রচিত? - নিগৃহীত মহিলাদের।
  • কাজী নজরুল ইসলাম রচিত "ব্যথার দান" যে শ্রেণীর রচনা - গল্প।
  • "শিউলিমালা" গল্পের লেখক- কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "পদ্মগোখরা" গল্পটির রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "দুর্দিনের যাত্রী" গ্রন্থের রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "মন্দির ও মসজিদ" প্রবন্ধটি লিখেছেন - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • রূদ্রমঙ্গল” প্রবন্ধ সংকলনটির লেখক কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "রূদ্রমঙ্গল" যে ধরনের রচনা - প্রবন্ধ।
  • "রাজবন্দীর জবানবন্দি" কার লেখা - কাজী নজরুল ইসলামের।
  • "রাজবন্দীর জবানবন্দি " যে ধরনের রচনা - প্রবন্ধগ্রন্থ।
  • "ঝিলিমিলি" নাটকটি লিখেছেন - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • কাজী নজরুল ইসলামের "ঝিলিমিলি" গ্রন্থ - নাটক।
  • অগ্নিবীণা, কুহেলিকা, শেষ প্রশ্ন, দৌলন-চাপা এগুলোর মধ্যে কোনটি কাজী নজরুল ইসলামের রচনা নয়? - শেষ প্রশ্ন।
  • ভাঙার গান, সাম্যবাদী, অশ্রুমালা, চন্দ্রবিন্দু এগুলোর মধ্যে কোনটি কাজী নজরুল ইসলামের রচনা নয়? - অশ্রুমালা।
  • "চিত্তনামা" কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম।
  • অগ্নিবীণা কাব্যগ্রন্থের শেষ কবিতার নাম মোহররম।
  • বিদ্রোহী কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯২১ সালে।
  • "আজি সৃষ্টি সুখের উল্লাসে" কবিতাটি কোন কাব্যের - দোলন চাপা।
  • "আমি জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসি পুষ্পের হাসি।" চরণটি কোন কবিতার - বিদ্রোহী।
  • কাজী নজরুল ইসলামকে নিয়ে যে দেশে চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয় - কানাডা।
  • কাজী নজরুল ইসলামের কোন গ্রন্থটি নিষিদ্ধ হয়েছিল? - বিষের বাঁশি।
  • ত্রিশালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়।
  • "বহু যুবককে দেখিয়াছি যাহাদের যৌবনের উর্দির নিচে বার্ধক্যের কংকাল মূর্তি"। উক্তিটি যে রচনার অংশ - যৌবনের গান।
  • "চাষী ওরা, নয়কো চাষা, নয়কো ছোট লোক" বলেছেন - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "কাটাকুঞ্জে বসি তুই গাঁথিবি মালিকা, দিয়া গেনু ভালে তোর বেদনার টাকা।" কোন কবির রচনা - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "দেখিনু সেদিন রেলে, কুলি বলে এক বাবু সাব তারে ঠেলে দিল নীচে ফেলে।" পঙক্তির রচয়িতা - কাজী নজরুল ইসলামের।
  • "এ ধরার মাঝে তুলিয়া নিনাদ চাহিনা করিতে বাদ প্রতিবাদ।" কোন কবির উক্তি - কাজী নজরুল ইসলামের।
  • "বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর।" কোন কবির রচনা - কাজী নজরুল ইসলামের।
  • "ফাঁসির মঞ্চে গেয়ে গেল যারা জীবনের জয়গান, আমি অলক্ষ্যে দাঁড়ায়েছে তারা, দিবে কোন বলিদান।" পঙক্তিটির রচয়িতা কে? - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেছে মহান। তুমি মোরে দানিয়াছ, খ্রীস্টের সম্মান কণ্টক-মুকুট শোভা।" রচয়িতা - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "বউ কথা কও, বউ কথা কও, কও কথা অভিমানীনী, সেধে সেধে কেঁদে কেঁদে যাবে কত যামিনী।" এই কবিতাংশটির কবি - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "নাচে পাপ-সিন্ধুতে তুঙ্গ তরঙ্গ। মৃত্যুর মহানিশা রুদ্র উলঙ্গ। নিঃশেষে নিশাচরগ্রাসে মহাবিশ্বে, ত্রাসে কাঁপে তরুণীর পাপী যত নিঃস্বে।" পঙক্তিটির রচয়িতা - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "রমজানের এই রোজার শেষে এল খুশির ঈদ" গানটির রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "গাহি সাম্যের গান, ধরণীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান।" পঙক্তিটি কাজী নজরুল ইসলামের কোন কবিতার অংশ? - জীবন বন্দনা।
  • "সাম্যের গান গাই-আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোন ভেদাভেদ নাই" কবিতার রচয়িতা - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী, আর হাতে রণতূর্য" এটি কাজী নজরুল ইসলামের যে কবিতার চরণ - বিদ্রোহী।
  • "দুর্গম গিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাপার" গানটির রচয়িতা - কাজী নজরুল ইসলাম।
  • "কাণ্ডারী এ তরীর পাকা মাঝি মাল্লা দাঁড়ী মুখে সারিগান লা শরীক আল্লাহ।" কাজী নজরুল ইসলামের কোন কবিতার অংশ? - খেয়া পারের তরুণী।
  • "আমি চিরদুর্দম, দুর্বিনীত, নৃশংস, মহাপ্রলয়ের আমি নটরাজ, আমি সাইক্লোমন, আমি ধ্বংস।" পঙক্তিটি কাজী নজরুল ইসলামের কোন কবিতার অংশ? - বিদ্রোহী।
  • কাজী নজরুল ইসলাম পরিচালিত চলচ্চিত্রের নাম - ধূপছায়া।
  • বাংলাদেশের জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম পরলোকগমন করেন ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট।
  • বিদ্রোহী কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯২২ সালে।
  • অগ্নি-বীণা কাব্যের প্রথম কবিতা - প্রলয়োল্লাস।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১)

  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম ৭ মে, ১৮৬১ সালে।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার জোড়াসাঁকোর বিখ্যাত ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন বাংলা - ২৫ শে বৈশাখ, ১২৬৮ বঙ্গাব্দ।
  • ২৫ শে বৈশাখ জন্ম দিন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের।
  • রবীন্দ্রনাথের জন্ম তারিখ ২৫ শে বৈশাখ, ১৮৬১ সালের মে মাসের যে তারিখ ছিল- ৭তারিখ।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মশত বার্ষিক পালিত হয় ১৯৬১ সালে।
  • ঠাকুর পরিবারের আসল পদবি ছিল - কুশারী।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পূর্ব পুরুষদের আদিবসতি কোথায় ছিল? - খুলনার দক্ষিণ ডিহি।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পিতা মাতার সন্তান ছিলেন - ১৪তম।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছদ্ম নাম ভানুসিংহ ঠাকুর।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে গ্রন্থের জন্য নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন - গীতাঞ্জলি।
  • রবীন্দ্রনাথের "গীতাঞ্জলি" কাব্য প্রকাশিত হয় ১৯১০ সালে।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পুরস্কার লাভ করেন নভেম্বর, ১৯১৩।
  • গীতাঞ্জলি কাব্যের ইংরেজি অনুবাদের নাম Song Offerings।
  • গীতাঞ্জলি কাব্যের ভূমিকা লেখেন ইয়েটস।
  • কোন বাঙালি সাহিত্যে নোভেল পুরস্কার পান অথবা সাহিত্য নোবেল পুরস্কার পান প্রথম ভারতীয় - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • যে বাঙালি কবি "নাইট" উপাধি পেয়েছিলেন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর "নাইট" উপাধি ত্যাগ করেন ১৯১৯ সালে।
  • "বিশ্বভারতী" প্রতিষ্ঠা করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত শিলাইদহ যে জেলায় কুষ্টিয়া।
  • বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতে কোন বিষয়টি প্রধানভাবে আছে? - বাংলার প্রকৃতির কথা।
  • আমাদের জাতীয় সঙ্গীত "আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি" এ গানের সুর রবীন্দ্রনাথ কোন ধরনের সুর থেকে নিয়েছেন? - বাউল গানের।
  • যে কবি এককভাবে তিনটি দেশের জাতীয় সংগীত রচনা করেছেন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত "আমার সোনার বাংলা কবিতার প্রথম কত লাইন বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতরূপে নেওয়া হয়েছে - ১০ লাইন।
  • বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত "আমার সোনার বাংলা" গানটি কবে থেকে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে? - ৩রা মার্চ, ১৯৭১।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ কবি-কাহিনী।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের "নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ" কবিতায় কবির উপলব্ধি হচ্ছে - ভবিষ্যৎ বিচিত্র ও বিপুল সম্ভাবনাময়।
  • শেষ প্রশ্ন, শেষ লেখা, শেষের কবিতা, নবযুগ এগুলোর মধ্যে কোনটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ? - শেষ লেখা।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ কাব্যগ্রন্থ - শেষ লেখা।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে রচনাটির জন্য সর্বাধিক বিখ্যাত - গীতাঞ্জলি।
  • "সঞ্চয়িতা "কোন কবির কাব্য সংকলন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • "শেষের কবিতা" উপন্যাস হলে "শেষ লেখা" কাব্যগ্রন্থ।
  • "সোনার তরী" কাব্যের লেখক রবীন্দনাথ ঠাকর।
  • রবীন্দ্রনাথের "সোনার তরী" যে ছন্দে রচিত মাত্রাবৃত্ত।
  • "হিং টিং ছট" কবিতাটি রবীন্দ্রনাথের যে কাব্যগ্রন্থ থেকে নেয়া হয়েছে - সোনারতরী।
  • স্ত্রীর মৃত্যুকে উপলক্ষ্য করে রবীন্দ্রনাথ রচনা করেন - স্মরণ প্রবাসী।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর "পূরবী" কাব্য কাকে উৎসর্গ করেছিলেন? - ভিক্টোরিয়া ওকাম্পো।
  • কোন কবিতা হতে রবীন্দ্রনাথ গদ্যরীতিতে কবিতা লেখা শুরু করেন? - পুনশ্চ।
  • রবীন্দ্রনাথের "পুনশ্চ" যে ধরনের গ্রন্থ - কাব্যগ্রন্থ।
  • "খেয়া" রবীন্দ্রনাথের একটি - কাব্যগ্রন্থ।
  • "জীবন স্মৃতি" কার রচনা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • "কালের যাত্রা" নাটকটির রচয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম প্রকাশিত গদ্যগ্রন্থ - য়ুরোপ প্রবাসীর পত্র।
  • "বিসর্জন" কার রচনা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • "দেনা পাওনা" উপন্যাস ও "দেনা পাওনা" ছোট গল্পের লেখক যথাক্রমে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • "দেনা পাওনা" গল্পটির রচয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • রবীন্দ্রনাথ তাঁর রচিত যে নাটকটি কাজী নজরুল ইসলামকে উৎসর্গ করেন - বসন্ত।
  • "রক্তকরবী" নাটকটির রচয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • "রক্তকরবী" - রবীন্দ্রনাথের নাটক।
  • যৌতুক প্রথা প্রাধান্য পেয়েছে যে গল্পে - হৈমন্তী।
  • "রক্তকরবী" ও "রক্তাক্ত প্রান্তর" লিখেছেন যথাক্রমে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মুনীর চৌধুরী।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অতিপ্রাকৃত গল্প - ক্ষুধিত পাষাণ।
  • "ক্ষুধিত পাষাণ" গল্পটি কার লেখা? - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • গল্পগুচ্ছের লেখক - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • বাংলা সাহিত্যের সার্থক ছোটগল্পকার হলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা প্রথম ছোট গল্প - ভিখারিনী।
  • "ছিন্নপত্র" এর অধিকাংশ পত্র কাকে উদ্দেশ্য করে লেখা? - ইন্দিরা দেবীকে উদ্দেশ্য করে লেখা।
  • "ছিন্নপত্র" রচনাটি যে শ্রেণির - আত্মকথন।
  • "পঞ্চভূত" ও "কালান্তর "কার লেখা? - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • পদাবলী লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • "ভানুসিংহ" ঠাকুরের পদাবলী " এর রচয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • "ভানুসিংহ" ঠাকুরের পদাবলদ'র ভাষা - ব্রজবুলি।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকরের 'ঊর্বশী" কবিতাটি যে কাব্যের অন্তর্গত - চিত্রা।
  • "বিদায় অভিশাপ" কবিতাটির লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকরের "শা-জাহান" কবিতাটি যে কাব্যের অন্তর্গত - বলাকা।
  • বাংলা সাহিত্যের একটি বিখ্যাত কবিতা "১৪০০ সাল" এর রচয়িতা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • "ছবি" কবিতাটি যে কবির লেখা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • "বাংলার মাটি বাংলার জল" সনেটটি রচয়িতা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • সোনার তরী, চিত্রা, বলাকা, নৌকাডুবি এগুলোর মধ্যে কোনটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থ নয় - নৌকাডুবি।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস - বৌঠাকুররানীর হাট।
  • "শেষের কবিতা" লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • "শেষের কবিতা" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি কাব্যোপন্যাস।
  • "শেষের কবিতা" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত উপন্যাসের নাম।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের "শেষের কবিতা" উপন্যাসে যে ভাষাবিদের নাম পাওয়া যায় - সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রাজনৈতিক উপন্যাস গোরা।
  • "গোরা" উপন্যাসের লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • "চতুরঙ্গ" উপন্যাস কার লেখা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • "চতুরঙ্গ" গ্রন্থ একটি উপন্যাস।
  • চতুর্দশী, চতুরঙ্গ, চতুষ্কোণ, চতুষ্পাঠী এগুলোর মধ্যে কোনটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনা? - চতুরঙ্গ।
  • শেষের কবিতা, চোখের বালি, বিষের বাঁশি, বৌঠাকুররানীর হাট এগুলোর কোনটি রবীন্দ্রনাথের উপন্যাস নয় - বিষের বাঁশি।
  • "নৌকাডুবি" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত একটি উপন্যাস।
  • "তাসের দেশ" নাটকটির রচয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরে।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাংকেতিক নাটক হল ডাকঘর।
  • "চিরকুমার সভা" নাটকটির রচয়িতা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • শেষের কবিতা, সোনারতরী, মানসী, দোলনচাঁপা এগুলোর কোনটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনা নয় - দোলনচাঁপা।
  • "পোস্টমাস্টার ছোট" গল্পের লেখক - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • সোনারতরী, সেঁজুতি, ক্ষণিকা, ফাগুনী এগুলোর কোন কাব্যগ্রন্থটি রবীন্দ্রনাথের নয় -ফাগুনী।
  • "তোমার সৃষ্টির পথ রেখেছ আকীর্ণ করি" রবীন্দ্রনাথের যে কাব্যর কবিতা - শেষ লেখা।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কৌতুক নাটক হচ্ছে - বৈকুণ্ঠের খাতা।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত শিক্ষা বিষয়ক গ্রন্থ - শিক্ষার হেরফের।
  • কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মৃত্যুবরণ করেন ১৯৪১ সালে।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু দিবস ২২শে শ্রাবন।
  • বিধবার প্রেম নিয়ে রচিত উপন্যাস রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের "চোখের বালি"।
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নষ্টনীড় গল্পের একটি বিখ্যাত চরিত্র - চারুলতা।
  • জীবনস্মৃতি যার রচনা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
  • রবীন্দ্রনাথ রচিত কৌতুক নাটক বৈকুণ্ঠের খাতা।

প্রশ্ন-উত্তর পর্ব

১. বাংলা সাহিত্যের প্রথম কবি কে ছিলেন?
বাংলা সাহিত্যের প্রথম কবি হিসেবে সাধারণভাবে বিবেচনা করা হয় “চর্যাপদের” কবিদের, যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন লুইপা, সরহপা প্রমুখ।

২. বাংলা সাহিত্যের আধুনিক যুগের সূচনা কবে হয়?
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের সূচনা হয় ১৮০০ খ্রিস্টাব্দের পরে, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরদের সময় থেকে।

৩. বাংলা সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান কী?
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যে কবিতা, গান, উপন্যাস, নাটক ও প্রবন্ধের মাধ্যমে এক নতুন ধারা সৃষ্টি করেন। তিনি সাহিত্যে প্রথম বাঙালি হিসেবে নোবেল পুরস্কারও পান।

৪. বাংলা সাহিত্যে নজরুল ইসলামের বিশেষতা কী?
কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন বিদ্রোহী কবি। তাঁর লেখা ইসলামী ভাবধারা, বিদ্রোহী চেতনা, প্রেম ও মানবতার প্রতিফলন ঘটায়।

৫. বাংলা সাহিত্যে মেয়েদের অবদান কেমন?
বাংলা সাহিত্যে বেগম রোকেয়া, আশাপূর্ণা দেবী, মহাশ্বেতা দেবীর মতো নারী লেখকরা সমাজে নারী স্বাধীনতা ও মানবতার কথা সাহসিকতার সঙ্গে তুলে ধরেছেন।

৬. বাংলা সাহিত্যের শিক্ষাগত গুরুত্ব কী?
বাংলা সাহিত্য শিক্ষার্থীদের ভাষাজ্ঞান, মানবিক মূল্যবোধ ও সৃজনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি আমাদের সংস্কৃতির ইতিহাস জানার পথও তৈরি করে।

৭. বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত উপন্যাস কোনগুলো?
বিখ্যাত বাংলা উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে—পথের পাঁচালী (বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়), গৃহদাহ (সারদানন্দ), দেবদাস (শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়) প্রভৃতি।

উপসংহার

বাংলা সাহিত্য অনেক বড় একটি সিলেবাস। এত বড় সিলেবাস পড়ে মুখস্ত রাখা অনেক কঠিন। তাছাড়া বাংলা সাহিত্য ভাইভা প্রশ্নগুলো বাংলা সাহিত্যের বেসিক থেকে করে থাকে। তাই আপনাদের শুধুমাত্র এই আর্টিকেলের বিগত সালের প্রশ্নগুলো পড়লেই হবে। এটা পড়ে আপনার দুটি উপকার হবে। প্রথম উপকার হচ্ছে ভাইভাতে ভালো করতে পারবেন এবং দ্বিতীয় উপকার হচ্ছে যে কোন সরকারি চাকরির প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ কমন পাবেন। মনে রাখবেন বিগত সালের প্রশ্নগুলো থেকেই চাকরির পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে।

যেকোনো MCQ পড়ার সময় চারটা অপশন বাদ দিয়ে পড়বেন। এতে করে আপনি দীর্ঘ সময় প্রশ্নগুলো মনে রাখতে পারবেন। এজন্য আমি এখানে চারটা অপশন বাদ দিয়ে তথ্যগুলো দিয়েছি। ৪টা অপশন সহ পড়লে পরীক্ষার সময় কনফিউশনে পড়ে যেতে হয়। এজন্য আমি বলব, এই আর্টিকেলে যেভাবে আমি আপনাদের দিয়েছি সেভাবে মুখস্ত করে যাবেন। এভাবে মুখস্ত করলে একটু সময় বেশি লাগবে এটা ঠিক কিন্তু আপনি সারা জীবন মনে রাখতে পারবেন।

Share This Post ...

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url